TRENDING:

এ-বার সমুদ্রের ঢেউ এমনকি জামাকাপড় থেকেও উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ! কী করে সম্ভব, জেনে নিন...

Last Updated:

সম্প্রতি এমনই একটি প্রযুক্তির পেটেন্ট করা হয়েছে, যার নাম হল ডিস্ট্রিবিউটেড এমবেডেড এনার্জি কনভার্টার টেকনোলজি (ডিইইসি-টেক)। সংক্ষেপে যাকে ডেক-টেকও বলা হচ্ছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: আদি কাল থেকেই বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের নানা উপায় সম্পর্কে শুনে আসছি আমরা। এ-বার বাস্তবে তেমনটাই ঘটতে চলেছে। আসলে সমুদ্রের ঢেউ থেকে শুরু করে গাড়ির চাকার ঘর্ষণের মাধ্যমেই বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদন করা হবে।
advertisement

সম্প্রতি এমনই একটি প্রযুক্তির পেটেন্ট করা হয়েছে, যার নাম হল ডিস্ট্রিবিউটেড এমবেডেড এনার্জি কনভার্টার টেকনোলজি (ডিইইসি-টেক)। সংক্ষেপে যাকে ডেক-টেকও বলা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: এই ৭৭ হাজার কৃষকের আটকে যেতে পারে যোজনার টাকা, লিস্টে আপনার নাম নেই তো ?

এই প্রযুক্তির প্রথম পেটেন্টটি বিশেষ ভাবে সামুদ্রিক পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত করা হয়েছে। আসলে সমুদ্র এবং নদীর ঢেউয়ের সাহায্যে একটা স্বচ্ছ শক্তি উৎপন্ন হবে। কেবল জলের তরঙ্গই নয়, এর পাশাপাশি আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্মের বেশির ভাগ অংশকেই বিদ্যুৎ বা অন্য কোনও ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তর করবে এই প্রযুক্তি।

advertisement

ডেক-টেকের বিকাশ:

পেটেন্টের লিড ইনভেন্টার এবং ন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি ল্যাবরেটরি (এনআরইএল)-র সিনিয়র ইঞ্জিনিয়া ব্লেক বোরেন বলেন, এই প্রযুক্তির বিকাশের সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে এবং এটি আরও উন্নত হচ্ছে। তিনি বলেন, এই প্রযুক্তিকে প্রথমে সমুদ্র থেকেই শক্তি উৎপাদনের কাজে লাগানো হচ্ছে। এর পরে অবশ্য জামাকাপড় থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট এবং বহুতলের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা যেতে পারে এই প্রযুক্তি। বোরেন আরও জানান, এই পেটেন্টের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, আমরা গবেষণার ক্ষেত্রে সঠিক দিকে এগোচ্ছি।

advertisement

আরও পড়ুন: বড় সুখবর, ফিক্সড ডিপোজিটে বেশি সুদ দেওয়ার ঘোষণা করল এই ব্যাঙ্ক

ডেক টেক প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে?

সামুদ্রিক সাপ যেমন তার ক্ষুদ্র পেশি-কোষের মাধ্যমে সাগরে সাঁতার কাটতে সক্ষম হয়, ঠিক একই ভাবে ইন্ডিভিজুয়াল এনার্জি কনভার্টার ডেক-টেক ডোমেনে একসঙ্গে কাজ করে। সমুদ্রের শক্তিকে ক্লিন এনার্জিতে রূপান্তরিত করতে সাধারণত কাজ করে একটি জেনারেটর। তবে এই প্রযুক্তিতে অনেকগুলি শক্তি রূপান্তরকারী জেনারেটর রয়েছে, যা একসঙ্গেই কাজ করে। বোরেন জানিয়েছেন, ডেক-টেক সামুদ্রিক শক্তিকে ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তর করে। এই শক্তি ব্যবহার করে ফেব্রিক, বাল্কহেড এবং সাপোর্ট স্ট্রাকচার জাতীয় একাধিক পণ্য তৈরি করা যেতে পারে।

advertisement

গবেষণা এখনও চলছে:

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বোরেন এবং তার দল বর্তমানে ডেক-টেকের গবেষণা এখনও চালিয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তিকে আরও ভাল এবং উন্নত করার প্রক্রিয়াও চলছে। আর এই পেটেন্ট তাঁদের প্রযুক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করবে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
এ-বার সমুদ্রের ঢেউ এমনকি জামাকাপড় থেকেও উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ! কী করে সম্ভব, জেনে নিন...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল