TRENDING:

Mutual Funds Investments: দেশের অর্থনীতি মন্দা, বিনিয়োগ করুন আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ডে, দেখে নিন খুঁটিনাটি!

Last Updated:

Mutual Funds Investments: এটা কতটা নিরাপদ এবং ঝুঁকি ও রিটার্নগুলি কী কী কারণে প্রভাবিত হতে পারে, সেগুলো জানা জরুরি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: কোনও বিনিয়োগকারী দেশীয় মিউচুয়াল ফান্ডে টাকা ঢালছেন আর ভাবছেন, ইস, যদি বিদেশেও বিনিয়োগ করা যেত! কোনও চিন্তা নেই। চাইলে এখন বিদেশের বাজার থেকেও লাভের টাকা ঘরে তোলা যায়। আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা বিদেশি কোম্পানিতেও বিনিয়োগ করতে পারবেন। তবে এটা কতটা নিরাপদ এবং ঝুঁকি ও রিটার্নগুলি কী কী কারণে প্রভাবিত হতে পারে, সেগুলো জানা জরুরি।
advertisement

আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের দুরন্ত স্কিম! ১০ বছরের সন্তানের নামে খুলুন অ্যাকাউন্ট পান ২,৫০০

‘ওভারসিজ’ ফান্ড বলে পরিচিত আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ডগুলিকে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা হয়। ‘গ্লোবাল’, ‘রিজিওনাল’, ‘কান্ট্রি’ আর ‘গ্লোবাল সেকটরাল’ ফান্ড। ভারতে কিছু ফান্ড হাউজ আছে যারা বিদেশি কোম্পানিতে বিনিয়োগের সুবিধা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে এবিএসএল ইন্টারন্যাশনাল ইক্যুইটি ফান্ড, এডেলউইস ইমার্জিং ইক্যুইটি অফশেয়ার ফান্ড, কোটাক গ্লোবাল ইমার্জিং মার্কেটস ফান্ড, অ্যাক্সিস গ্লোবাল ইক্যুইটি আলফা ফান্ড এবং ইনভেসকো গ্লোবাল ইনকাম ফান্ড।

advertisement

কেন আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ড: ধরা যাক, অনেক সময় বিনিয়োগকারী যে ফান্ডে টাকা ঢালছেন সেই ফান্ডের বিনিয়োগ বাজারের কারণে ভাল করছে না। তাই উপদেষ্টারা চেষ্টা করেন ক্রমাগত বিনিয়োগের ভাল গন্তব্য খুঁজে বার করতে। যে ফান্ড খারাপ করছে সেখান থেকে টাকা সরিয়ে তুলনামূলক ভাল জায়গা খুঁজে বার করতে।

আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের জন্য বিরাট ধামাকা! চারটি ভাতা বৃদ্ধি নিশ্চিত!

advertisement

সেই ভাল জায়গা খুঁজতে যদি ক্রমাগত একই বাজারে বিভিন্ন সংস্থা খুঁজতে হয় তা হলেও কিন্তু পছন্দ সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। ভারতের অর্থনীতি যদি খারাপ করে তার মানে তো দেশের বাজারও খারাপ। আর তা হলে প্রভাব তো দেশের সংস্থাগুলোর উপরও পড়বে। কিন্তু ভারতের অর্থনীতির অবস্থা খারাপ মানেই যে বিশ্বের সব দেশের অর্থনীতি খারাপ তা তো না-ও হতে পারে। আর এখানেই ওভাসিজ ফান্ডের উপযোগিতা।

advertisement

ইন্টারন্যাশনাল মিউচুয়াল ফান্ডের সুবিধা: বিদেশে বা বিদেশি কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করলে পোর্টফোলিওতে বৈচিত্র্য আসে। সঙ্গে ভালো রিটার্ন পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে রুপিতে বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু রিটার্ন আসে যে দেশে বিনিয়োগ করা হচ্ছে সেই দেশের মুদ্রায়। সেটা ডলার বা পাউন্ড হতে পারে। তাছাড়া বড় বড় বিদেশি কোম্পানির বৃদ্ধির সুফল রিটার্ন আকারে পাওয়া যায়। একই সঙ্গে বিদেশি কোম্পানির তহবিলে বিনিয়োগ করলে সেখানকার অর্থনীতি অনুযায়ী সুবিধা পাওয়া যায়। পোর্টফোলিওতে উচ্চতর আয়ের সম্ভাবনা বাড়ে।

advertisement

আরও পড়ুন: জোর ধাক্কাতে মধ্যবিত্ত! লাগামছাড়া গমের দাম, আটা-রুটি-বিস্কুটের দাম বৃদ্ধি?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এভারেস্ট জয় করে ফেরা হয়নি শিক্ষকের! রানাঘাট চারের পল্লীর বিশ্বের সম্মান দিল সুব্রত ঘোষকে
আরও দেখুন

ঝুঁকি: আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। বাজারের বিনিময় হার প্রতিদিন ওঠানামা করে। বিনিয়োগকারীকে ডলারের গতিবিধি উপর কড়া নজরদারি চালাতে হবে। কারণ ডলারের বিপরীতে রুপির পতন হলে এনএভি বা নেট অ্যাসেট ভ্যালু বাড়বে। আবার রুপি শক্তিশালী হলে এনএভি-তে স্লিপেজ আসবে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Mutual Funds Investments: দেশের অর্থনীতি মন্দা, বিনিয়োগ করুন আন্তর্জাতিক মিউচুয়াল ফান্ডে, দেখে নিন খুঁটিনাটি!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল