প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার কোটি কোটি কৃষক ১৩তম কিস্তির জন্য অপেক্ষা করছেন। এই প্রকল্পে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। বছরে ৩ বার ২ হাজার টাকা করে। তবে এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে হলে জমি যাচাই এবং কেওয়াইসি জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক।
আরও পড়ুন: ব্যাঙ্কে লকার নিতে গেলে কি ফিক্সড ডিপোজিট খুলতেই হবে? রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কী বলছে
advertisement
কবে অ্যাকাউন্টে আসবে কিস্তির টাকা: প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধা পাওয়ার জন্য বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। যেমন ১৩তম কিস্তির টাকা পেতে কৃষককে কেওয়াইসি জমা দিতেই হবে। পাশাপাশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার কার্ডের লিঙ্ক এবং জমি যাচাই করানোও বাধ্যতামূলক। আশা করা হচ্ছে চলতি সপ্তাহেই পিএম কিষাণ যোজনার ১৩তম কিস্তির টাকা সুবিধাভোগীদের অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারে।
পিএম কিষাণ যোজনায় রেজিস্ট্রেশন কীভাবে করে: পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনায় রেজিস্ট্রেশনের জন্য কৃষককে স্থানীয় রাজস্ব অফিসে কিংবা নোডাল অফিসার (রাজ্য সরকার কর্তৃক মনোনীত)-এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। কৃষকরা কমন সার্ভিস সেন্টারে ফি জমা দিয়েও নাম রেজিস্ট্রেশন করাতে পারেন।
আরও পড়ুন: মোটা টাকা উপার্জনের রাস্তা খুঁজছেন? মাশরুম চাষে আপনিও হতে পারেন কোটিপতি
কৃষক কর্নার: পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট pmkisan.gov.in-এ 'ফার্মার্স কর্নার' নামে একটি বিভাগ রয়েছে। এখান থেকেও নাম রেজিস্ট্রেশন করা যায়। পিএম-কিষাণ ডেটাবেসে নাম তোলার পর কিস্তির বিশদ বিবরণ জানা যাবে।
পিএম কিষাণ প্রকল্পে নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য কী কী লাগবে: আধার কার্ড, নাগরিক প্রমাণপত্র এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।
পিএম কিষাণ প্রকল্পে কীভাবে সাহায্য মিলবে: এই প্রকল্প নিয়ে কোনও প্রশ্ন বা সাহায্য দরকার হলে পিএম কিষাণ হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করা যায়: ০১১-২৪৩০০৬০৬, ১৫৫২৬১। এছাড়াও আধার ওটিপি সংক্রান্ত সমস্যার জন্য aead@nic.in-এ যোগাযোগ করা যায়।