এই প্রকল্পগুলির জন্য ভর্তুকি পাওয়া যাবে
এই প্রকল্পের আওতায় কৃষকরা স্ট্রবেরি, ড্রাগন ফ্রুট, কলা (টিস্যু কালচার), পেঁপে, আম, পেয়ারা, লিচু, লেবু, লতা, কাঁঠাল, পেঁয়াজ, রসুন, শাকসবজি এবং বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষের জন্য ভর্তুকি পাবেন। মাশরুম উৎপাদন, বাগান সংস্কার, পলিহাউস, ছায়া জাল, হাইড্রোপনিক চাষ, ভার্মিকম্পোস্ট, সৌর ফসল শুকানোর যন্ত্র এবং শূন্য-শক্তি কোল্ড চেম্বারের মতো আধুনিক প্রযুক্তির জন্যও ভর্তুকি নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
ভর্তুকির বিভিন্ন হার
৪০% ভর্তুকি: স্ট্রবেরি, ড্রাগন ফ্রুট, কলা (টিস্যু কালচার), পেঁপে, কাঁঠাল, হাইব্রিড সবজি, পেঁয়াজ, রসুন, কন্দ ফুল এবং মশলা ফসল চাষের জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করা হবে।
৫০% ভর্তুকি: আম, পেয়ারা, লিচু, লেবু, লতা, আমলা, কাঁঠাল চাষ, পলিহাউস নির্মাণ, ছায়া জাল, পাখি প্রতিরোধী জাল এবং পলিহাউসে শাকসবজি, গোলাপ এবং জারবেরা চাষের জন্য এই ভর্তুকি প্রদান করা হবে।
১০০% ভর্তুকি: রাজ্যের অভ্যন্তরে বা বাইরে কৃষি প্রশিক্ষণ গ্রহণের সম্পূর্ণ খরচ সরকার বহন করবে।
আবেদন প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আগ্রহী কৃষকরা জেলা উদ্যানপালন অফিস (বোকারো), ব্লক কৃষি কারিগরি তথ্য কেন্দ্র (ATIC), JSLPS অফিস, অথবা উদ্যান মিত্র থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আবেদনপত্রে গ্রাম প্রধান বা জনপ্রতিনিধির সুপারিশ বাধ্যতামূলক।
আবেদনের জন্য নিম্নলিখিত নথিপত্র প্রয়োজন
– পাসপোর্ট সাইজের ছবি
– আধার কার্ডের কপি
– ব্যাঙ্কের পাসবুকের ফটোকপি
– জমির মালিকানার সার্টিফিকেট বা হলফনামা
– জমির রসিদ
– গ্রামের প্রধান কর্তৃক প্রত্যয়িত জমির তালিকা
নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং সময়সীমা
জেএসএলপিএসের মাধ্যমে প্রাপ্ত কৃষক গোষ্ঠী বা মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর তালিকার ভিত্তিতে সুবিধাভোগী নির্বাচন করা হবে। যদি লক্ষ্য পূরণকারী কোনও গোষ্ঠীর তালিকা পাওয়া না যায়, তবে পৃথক কৃষকদেরও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। বিগত তিন বছরে কোনও প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাননি এমন কৃষকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। আবেদন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১৮ নভেম্বর, ২০২৫, বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
