সেনসেক্স ইকুইটির সূচক। এতে বিএসইতে তালিকাভুক্ত ৩০টি সংস্থার শেয়ার রয়েছে। অন্যটি হল এসঅ্যান্ডপি নিফটি, যার মধ্যে এনএসই-তে তালিকাভুক্ত ৫০টি কোম্পানির শেয়ার রয়েছে। ভারতের স্টক মার্কেটের উন্নয়ন, নিয়ন্ত্রণ এবং তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব সামলায় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া বা সেবি। ১৯৯২ সালে সেবি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে গঠিত হয়। স্টক মার্কেটের কিছু চালু লবজ রয়েছে। বিনিয়োগের আগে সেগুলো জানতে হবে।
advertisement
ইন্ট্রাডে ট্রেডিং: অনেক বিনিয়োগকারী দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের চেয়ে ইন্ট্রাডে ট্রেডিং পছন্দ করেন। এতে বিনিয়োগকারীর দিনের দিন ট্রেড করেন। ভারতীয় শেয়ার বাজার সকাল ৯.১৫ মিনিটে খোলে। বিকেল ৩.৩০ মিনিটে বন্ধ হয়। এই সময়ের মধ্যেই ইন্ট্রাডে ট্রেডিং হয়। এতে ঝুঁকি এবং অস্থিরতা দুটোই বেশি।
আরও পড়ুন: হাতে থাক চকোলেট, জীবনে সমৃদ্ধি: জেনে নিন কী ভাবে এগোবেন ব্যবসার পথে!
ব্লুচিপ স্টক: ব্লুচিপ স্টকে সাধারণত বিশাল বাজার মূলধন থাকে। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, টাটা কনসালটেন্সি, এসবিআই, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আইটিসি, ওএনজিসি, ইনফোসিস ইত্যাদি ব্লুচিপ স্টকের উদাহরণ। এদের বাজারে খ্যাতি আছে। এখানে বিনিয়োগে ঝুঁকি কম।
আইপিও: কোম্পানি পুঁজির জন্য বাজার থেকে তহবিল সংগ্রহ করে। সেটাই আইপিও বা ইনিসিয়াল পাবলিক অফার। একটি আইপিওতে, ইস্যুকারী, বা কোম্পানি মূলধন বাড়ায়।
আরও পড়ুন: চাকরি গেলেও চিন্তা কী? পুঁজি ছাড়াই শুরু করা যায় এই ৬ ব্যবসা!
মুভিং অ্যাভারেজ: স্বল্প-মেয়াদি মূল্যের ওঠানামাকে ফিল্টার করে কত দাম হতে পারে তার প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ করে মুভিং অ্যাভারেজ বের করা হয়। আগে কত দাম ছিল, তার উপর ভিত্তি করেই গোটা প্রক্রিয়াটা চলে।
র্যালি: বন্ড বা সূচকের দামের ক্রমাগত বৃদ্ধির সময়কাল। একটা র্যালি প্রায়ই ফ্ল্যাট বা হ্রাস মূল্যের একটি সময়কাল অনুসরণ করবে।
কারেকশন: কারেকশন একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি কোম্পানির শেয়ারের দামের হ্রাসকে বোঝায়। স্টক উপদেষ্টা, বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ এবং বাজার বিশেষজ্ঞরা শেয়ারের দামের হ্রাস ব্যাখ্যা করতে এটি ব্যবহার করেন।