আরও পড়ুন: ডিলার কম রেশন কম দিচ্ছে বা রেশন চুরি করছে? জেনে নিন প্রতিকারের উপায়!
টিফিন সার্ভিস ব্যবসা-
বর্তমানে দিল্লির মতো মেট্রো শহরগুলোতে তেজ গতিতে বাড়তে শুরু করেছে এই ব্যবসা। এই টিফিন সার্ভিস ব্যবসা এমন এক ধরনের সার্ভিস যার ওপরে নির্ভরশীল যুব সম্প্রদায়, ব্যাচেলর এমনকি চাকরিজীবী মহিলারাও। প্রতি দিন অফিসের কাজে বেরিয়ে যাওয়ার পর খাওয়ার দিকে আর কারও খেয়াল থাকে না। সময়ের চাপে বাড়ি থেকে খাবার আনা এবং অফিসের বাইরে গিয়েও খাওয়ার সময় থাকে না। খাওয়ার এই চাহিদা মেটানোর জন্যই শুরু করা হয়েছে এই টিফিন সার্ভিস ব্যবসা। এই ব্যবসার মাধ্যমে গ্রাহকের অফিসে, বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার। মাসিক খরচের ভিত্তিতে দেওয়া হয় এই সার্ভিস। কেউ আবার নির্দিষ্ট দিনের জন্যও নিতে পারে এই সার্ভিস। যে সব শহরে অফিসের সংখ্যা যত বেশি, সেখানে এই ব্যবসা তত লাভজনক। এই ব্যবসায় প্রতি মাসে ভালো আয় করা সম্ভব।
advertisement
আরও পড়ুন: মোদি সরকারের বড় সিদ্ধান্ত, আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন পাবে ৮০ কোটি নাগরিক!
১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই শুরু করা যায় এই ব্যবসা-
টিফিন সার্ভিস ব্যবসা শুরু করার জন্য কোনও রকম সার্টিফিকেট নেওয়ার দরকার পড়ে না। কারণ এটি নিজেদের বাড়িতেই শুরু করা যায়। এই সার্ভিসের ব্যবসা শুরু করার জন্য ৮ থেকে ১০ হাজার টাকাই যথেষ্ট। এই টিফিন সার্ভিস ব্যবসা শুরু করার কয়েক মাসের মধ্যেই লাভ হওয়া শুরু হয়ে যাবে। ব্যবসা শুরু করার পর লাভ হওয়া শুরু করলে এটি আরও বাড়ানো সম্ভব। টিফিন সার্ভিস ব্যবসায়ী দিল্লীনিবাসী নিমিশা জৈন জানিয়েছেন যে, এই ব্যবসায় খাবারের গুণমান ভালো হলে এবং কাস্টমারদের পছন্দ হলে খুব দ্রুতই প্রতি মাসে ১ থেকে ২ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব।
আরও পড়ুন: অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকছে না? এলপিজি সিলিন্ডারে সাবসিডি পাওয়ার জন্য দ্রুত করতে হবে এই কাজ!
বজায় রাখতে হবে খাবারের গুণমান-
টিফিন সার্ভিস ব্যবসায় সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল খাবারের গুণমান। এই ব্যবসায় সব সময় এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। খাবারের উপকরণের গুণমান যাচাই করার সঙ্গে সঙ্গে খাবারের গুণমানও বজায় রাখতে হবে। ভালো এবং সুস্বাদু খাবার পরিবেশন করলে খুব দ্রুত এই ব্যবসায় উন্নতি করা সম্ভব।