সন্দেহজনক লগ ইন ও বার্তা থেকে সতর্ক থাকতে হবে: বেশিরভাগ শপিং এবং ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলোই অর্ডার দেওয়ার আগে ইউজারদের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে বলে। অ্যাকাউন্ট তৈরির সময় ই-মেল, ফোন নম্বর দিতে হয়। ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলো এই অ্যাকাউন্ট ট্র্যাক করে। নতুন কোনও ডিল বা ডিসকাউন্ট থাকলে জানায়। এগুলো যে দারুণ কার্যকর তাতে কোনও সন্দেহ নেই। কিন্তু অ্যাকাউন্টের তথ্য খুব সহজেই হাতিয়ে নিতে পারে স্ক্যামাররা। তারপর ইউজারের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করে অর্থপ্রদানের বিকল্পগুলি ব্যবহার করে অর্ডার দিতে পারে। তাই সন্দেহজনক লগ ইন এবং অর্ডার মেসেজ সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। প্রয়োজনে সহায়তা দলকে রিপোর্ট করা যেতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন: সামান্য হলেও স্বস্তি! রুপোর দাম পড়েছে , সোনার দাম কত হল ? দেখে নিন এখানে
শুধুমাত্র নিরাপদ এবং অনুমোদিত ওয়েবসাইটই ব্রাউজ করা উচিত: তথ্য চুরি করার জন্য স্ক্যামাররা নিরাপদ এবং অনুমোদিত ওয়েবসাইটের মতো দেখতে কোনও ওয়েবসাইটের লিঙ্ক পাঠায়। প্রথম নজরে আসলের সঙ্গে ফারাক করাই মুশকিল। কিন্তু একটু খুঁটিয়ে দেখলেই বোঝা যাবে ওয়েবসাইটের ইউআরএলগুলিতে প্রায়শই একটি অতিরিক্ত অক্ষর বা এক্সটেনশন থাকে। সেই লিঙ্কে ক্লিক করলেই ব্যক্তিগত এবং অর্থপ্রদানের তথ্য জানতে চাইবে। তা জানিয়ে দিলেই সর্বনাশ।
আরও পড়ুন: Ration Card: রেশন কার্ড ধারকদের লটারি! জানুয়ারিতে পাবেন ১ হাজার টাকা, নির্দেশিকা সরকারের
ওটিপি অন্যের সঙ্গে শেয়ার নয়: স্ক্যামারদের বিরুদ্ধে লড়তেই ভারত জুড়ে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন মডেল চালু হয়েছে। তাই ওটিপি গুরুত্বপূর্ণ। এটা কখনওই অন্যের সঙ্গে শেয়ার করা উচিত নয়।
পেমেন্টের বিবরণ যেন না থাকে: অনেকেই ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য ই-কমার্স ওয়েবসাইটে পেমেন্ট ডিটেইলস রেখে দেন। এটা করা উচিত নয়। স্ক্যামাররা খুব সহজেই এগুলো থেকে জালিয়াতি করতে পারে।