রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া যে ক্রেতা মূল্য সূচকের ঊর্ধ্বসীমা বেঁধে দিয়েছিল, মে মাসেও তা ছাপিয়ে যায়৷ টানা পাঁচ মাস ধরে এই পরিস্থিতি বজায় ছিল৷
আরও পড়ুন: সামনেই রয়েছে ধনী হওয়ার সুযোগ! দামি এই মশলার চাষ করেই প্রতি মাসে আয় হবে লক্ষ লক্ষ টাকা!
মে মাসে খাদ্যদ্রব্যের মুদ্রাস্ফীতি কমে ৭.৯৭ শতাংশে আসে৷ এপ্রিল মাসে যা ছিল ৮.৩৮ শতাংশ৷ এপ্রিল মাসে জ্বালানি এবং বিদ্যুতের মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ১০.৮০ শতাংশ, মে মাসে তা কমে হয় ৯.৫৪ শতাংশ৷ পোশাক এবং জুতোর মুদ্রাস্ফীতি ৯.৮৫ শতাংশ থেকে মে মাসে কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৮৫ শতাংশে৷ তবে শাকসব্জির মুদ্রাস্ফীতির হার মে মাসে ঊর্ধ্বমুখী ছিল৷ এপ্রিল মাসে যেখানে শাকসব্জির মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১৫.৪১ শতাংশ৷ মে মাসে তা বেড়ে হয়েছে ১৮.২৬ শতাংশ৷
advertisement
নাইট ফ্র্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার ডিরেক্টর (রিসার্চ) বিবেক রাঠি বলেন, 'দেশে জ্বালানি এবং খাদ্যদ্রব্যের দাম কমাতে সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ করেছে, তার ফলে গ্রাহক মুদ্রাস্ফীতির হার ৭ শতাংশে নেমে এসেছে৷ যদিও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ৬ শতাংশের যে ঊর্ধ্বসীমা রেখেছে, মুদ্রাস্ফীতির হার এখনও তার উপরেই রয়েছে৷ পাইকারি মূল্য সূচক এবং খুচরো মূল্য সূচকের মধ্যে কমতে থাকা ফারাকই বুঝিয়ে দিচ্ছে, উৎপাদক থেকে ক্রেতাদের হাতে এসে পৌঁছনোর মধ্যবর্তী খরচ বেড়ে চলেছে৷' আগামী কয়েক মাসেও মুদ্রাস্ফীতির হার কমবে, এমন আশা দেখছেন না ওই বাজার বিশেষজ্ঞ৷
'