আরও পড়ুন - 'কেন বাচ্চার হাতে স্মার্টফোন দিলাম!' কেঁদে আত্মহারা মা এখন শুধু বিলাপ করছেন
খুচরো বিভাগের তুলনায় রিজার্ভ ক্যাটাগরিতে কেন জোর দেওয়া হচ্ছে সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে প্রফিটমার্ট সিকিউরিটিজের রিসার্চ প্রধান অবিনাশ গোরক্ষকার বলছেন, ‘খুচরো বিভাগে শেয়ার বরাদ্দ লটারির মাধ্যমে করা হবে সেখানে রিজার্ভ ক্যাটাগরিতে পলিসি হোল্ডার এবং কর্মচারীদের মধ্যে আনুপাতিক ভিত্তিতে শেয়ার বরাদ্দ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই যদি লটারি লাগে তবেই খুচরো বিভাগে আবেদনকারীরা একটা লট বা ন্যূনতম ১৫ টি শেয়ার পাবেন। রিজার্ভ ক্যাটেগরির ক্ষেত্রে আনুপাতিক হারে দেওয়ায় পলিসি হোল্ডার এবং কর্মচারীরা নিশ্চিতভাবে অন্তত কিছু শেয়ার পাবেনই। তাছাড়া আনুপাতিক হারে দেওয়ায় শেয়ার বরাদ্দ লটের ভিত্তিতে করা হবে না’।
advertisement
আরও পড়ুন - 'গ্রেট ইন্ডিয়ান লুঠ!' রান্নার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ মমতার, ট্যুইটে তীব্র আক্রমণ
তাই সামর্থ্য মতো যত বেশি সম্ভব শেয়ারের লটের জন্য আবেদন করে রাখতে হবে। অবিনাশের মতে, পলিসিহোল্ডার এবং কর্মচারীদের আরও বেশি শেয়ার পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। একই কথা বলছেন রিসার্চ অ্যাট আইআইএফএল-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট অনুজ গুপ্ত। তাঁর কথায়, ‘যদি একজন আবেদনকারী পলিসিহোল্ডার বিভাগের অধীনে পড়েন, তাহলে সেক্ষেত্রে প্রথমে এই বিভাগ থেকে আবেদন করা উচিত। কারণ এর ফলে আবেদনকারীকে এলআইসি-র শেয়ার প্রতি ৬০ টাকা করে ছাড় পাবেন। এছাড়াও সামর্থ্য যত বেশি সম্ভব শেয়ারের জন্য আবেদন করে রাখা উচিত। তাহলে বেশি শেয়ার পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। খুচরো বিভাগে হলে একটা লট বা ১৫ টা শেয়ারও নাও মিলতে পারে’।
প্রসঙ্গত, বাজারে মোট ২২.১৩ কোটি শেয়ার ছাড়া হয়েছে। পলিসিহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ শেয়ার (২.২১ কোটি শেয়ার) এবং এলআইসির কর্মচারীদের জন্য ১৫ লাখ শেয়ার সংরক্ষিত রাখা হচ্ছে। এলআইসির পলিসিহোল্ডাররা শেয়ারপিছু ৬০ টাকা এবং খুচরো বিনিয়োগকারী ও কর্মীরা ৪০ টাকা ছাড় পাবেন।