এই মেশিনগুলোর প্রয়োজন হবে: চা পাতার ব্যবসা শুরু করতে বেশ কিছু মেশিন লাগবে। এর মধ্যে রয়েছে রোটো রেভেন মেশিন, রোলার সিটিসি মেশিন, ফাইবার এক্স ট্র্যাক্টর মেশিন, মিডলটন স্টিরার মেশিন, ভিব্রো সর্টার মেশিন ইত্যাদি। এতে যেমন সময় বাঁচবে তেমনই লক্ষ্মীলাভও হবে সহজেই। চা পাতা কেনার জন্য যোগাযোগ করতে হবে ডিলারের সঙ্গে। তবে যে সব অঞ্চলে চা চাষ হয়, সেখানে নিজে গেলে পয়সা বাঁচবে, অভিজ্ঞতাও হবে। কারণ কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি চা পাতা কিনলে দাম কম পড়বে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই লাভ বেশি হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: মিউচুয়াল ফান্ড না কি ক্ষুদ্র সঞ্চয়? সন্তানের শিক্ষার জন্য মাসে ৫০ হাজার কোথায় বিনিয়োগ করবেন?
বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা: চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দিন শুরু হয় ভারতীয়দের। প্রত্যেক পরিবারের একই গল্প। এই কারণেই বাজারে চায়ের চাহিদা সবসময় তুঙ্গে থাকে। এজেন্ট মারফত বাজারের স্টেশনারি এবং মুদির দোকানে সরাসরি চা পাতা পৌঁছে দেওয়া যায়। এতে বড় অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর চা পাতার স্বাদ যদি একবার মানুষের মনে ধরে তাহলে এর চাহিদা সবসময় তুঙ্গে থাকবে। মাথায় রাখতে হবে, শুধু শহর নয়, গ্রামেও এই ব্যবসা করা যায়। চা পাতার স্বাদ যদি একবার মানুষ পছন্দ করে তাহলে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না। তাছাড়া অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও এই ব্যবসা করা যায়।
কত লাভ হতে পারে: এই ব্যবসায় কয়েকটা মেশিন লাগবে। চা পাতাও কিনতে হবে। এর বাইরে আর খরচ করতে হবে না। ছোট আকারে শুরু করতে চাইলে ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেই যথেষ্ট। কেজি প্রতি ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকায় ভাল মানের চা পাতা পাওয়া যায়। সেগুলি প্রক্রিয়াকরণের পর বাজারে ২০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে পারে। ফলে লাভ যে ভালই হবে সেটা বলাইবাহুল্য।