এই আর্থিক বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে নেট লস দাঁড়িয়েছে ৬০.৯৯ কোটি, যা আগের বছর এই একই ত্রৈমাসিকে ছিল ৩৬.৪৯ কোটি টাকা৷ কনসলিডেটেড অপরেটিং অ্যাবেড্ডা ঘুরে দাঁড়িয়ে পৌঁছেছে নেগেটিভ ২১৮ কোটি৷ আগের বছরে এই ত্রৈমাসিকে এবেড্ডা ছিল পজিটিভ ৩২ কোটি৷
নেটওয়ার্ক এইট্টিন-এর চেয়ারম্যান আদিল জয়নুলভাই, ‘ভারতীয় ক্রিকেটের স্বত্ত্ব থাকা মানে ভায়োকম ১৮-এর হাতে আছে ভারতীয় ক্রীড়া ক্ষেত্রের সবচেয়ে বড় জিনিস হাতে থাকা৷ এটি ক্রিটেক প্রেমীদের জন্য একমাত্র পছন্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ আমরা যে ডিজিটাল ট্রান্সফর্মেশনের কাজ করছি, তাতে আমাদের নতুন ধরণের বাণিজ্য কৌশল গতিপ্রাপ্ত হচ্ছে৷ আমরা এই উর্ধ্বগতি বজায় রাখতে চেষ্টা করব৷’
advertisement
নেটওয়ার্ক এইট্টিন-এর তরফে বলা হয়েছে, এবেড্ডা কমে যাওয়ার কারণ, বিভিন্ন ভার্টিকেল যেমন স্পোর্টস ও ডিজিটালে বিনিয়োগের কারণে কিছুটা এবেড্ডা পড়েছে৷ ‘এই দু’টি ভার্টিকেলে বিনিয়োগের কারণ আছে, কারণ আমরা একটি ক্রেতারদের ভিত্তি তৈরি করার চেষ্টা করছি৷ ভারতের মিডিয়া ল্যান্ডস্কেপে এত ভিড়ের মধ্যেও একটি প্রতিষ্ঠিত স্থান খুঁজে পেতে আমাদের এটা করা প্রয়োজন ছিল৷ আমরা বিনোদন ক্ষেত্রেও একটি শক্তিশালী কন্টেন্ট তৈরির চেষ্টা করছি৷’
এই কোয়ার্টার সংস্থা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে৷ এই পদক্ষেপের ফলে পরবর্তীতে সংস্থার লাভের ক্ষেত্রে ফল দেখা দেবে৷ এর অন্যতম প্রধান কারণ হিসাবে উল্লেখ করা যায়, বিসিসিআই ইন্টারন্যাশনাল ও ঘরোয়া ক্রিকেটের স্বত্ব পাওয়া৷