সম্পত্তি জমা রেখে নেওয়া লোন
একে চলতি কথায় প্রপার্টি লোন বলা হয়। এক্ষেত্রে সম্পত্তিটি ব্যক্তির বাসস্থান হতে পারে বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হতে পারে। যদি দীর্ঘসময়ের জন্য কোন লোন প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে সম্পত্তি জমা রেখে লোন নেওয়া যেতে পারে। এলএপি বা লোন এগেইনস্ট প্রপার্টির ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২০ বছর মেয়াদ ধরা যেতে পারে। লোনের ক্ষেত্রে সম্পত্তির পরিমাণের ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ অর্থ পাওয়া যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে অর্থ পেতে তিন সপ্তাহ থেকে একমাস সময় লাগতে পারে।
advertisement
সিকিওরিটি জমা রেখে নেওয়া লোন
এক্ষেত্রে বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড, লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি-র মতো ইনভেস্টমেন্ট কে সিকিউরিটি হিসেবে গচ্ছিত রেখে ওর লোন পাওয়া যেতে পারে। এই ধরনের সম্পত্তি জমা রেখে ঋণের ক্ষেত্রে নেওয়ার সবথেকে ভালো দিকটা হলো, লোন শোধ করার সঙ্গে সঙ্গে ওই ইনভেস্টমেন্টের থেকে প্রাপ্ত ডিভিডেন্ট বোনাস বা সুদ সবটাই অপরিবর্তিত হারে পাওয়া যায়। ইনভেস্টমেন্ট ঠিক কী পরিমাণে রয়েছে, তার উপর নির্ভর করে কত টাকা লোন হিসেবে পাওয়া যাবে।
টপ আপ
যারা ইতিমধ্যেই হোম লোন ইতিমধ্যেই নিয়ে নিয়েছেন এবং পেমেন্ট রেকর্ড অত্যন্ত ভালো, তাঁরা আই টপ আপ লোন পেতে পারেন। কারও ক্ষেত্রে pre-approved ফেসিলিটি থাকে। কারও কারও ক্ষেত্রে এই লোন পেতে ১-২ সপ্তাহ সময় লেগে যায়।
স্বর্ণ ঋণ
হঠাৎ টাকা লাগলে সব থেকে আগে যে ঋণ পাওয়া যেতে পারে তা হল গোল্ড লোন। গোল্ড লোন বা স্বর্ণঋণের ক্ষেত্রে মূলত চার থেকে পাঁচ বছর সময় পাওয়া যায় টাকা শোধ করার ক্ষেত্রে। 18 ক্যারেট সোনা হলেই গোল্ড লোন পাওয়া যায় ।মোট সম্পদের ৭৫% লোন হিসেবে পাওয়া যেতে পারে।