এই বিশেষ পটল চাষ হচ্ছে তিস্তার ধারে বালিমাটির জমিতে, যেখানে রাসায়নিক সারের প্রয়োজন পড়ে না বললেই চলে। কৃষকদের মতে, এক বিঘা জমিতে পটল চাষে খরচ পড়ে ৭ থেকে ১০ হাজার টাকা, আর লাভ হয় প্রায় ৩০-৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত! তাপমাত্রা ও মাটির বিশেষ গঠন কাজলী পটলের স্বাদে এনেছে অন্য মাত্রা।
advertisement
আরও পড়ুন: তুরস্ক থেকে রাজ্যে আসত বিশেষ জিনিস, দেদার চলত ব্যবসা! পাকিস্তানকে সমর্থন জানাজানি হতেই যা ঘটল…
কৃষকরা জানাচ্ছেন, সপ্তাহে অন্তত দু’দিন ফসল তোলা যায়। এই পটল স্থানীয় বাজার ছাড়াও চলে যাচ্ছে বাইরের রাজ্যের পাইকারি বাজারে।এখানকার কৃষকরা বলছেন, “এই পটল আমাদের আশীর্বাদ। রাসায়নিক ছাড়াই ফলন ভালহচ্ছে, লাভও হচ্ছে বেশ।” কাজলী পটল যেন শুধু এক ধরনের সবজি নয়—এ এক নির্ভরতার নাম, কৃষক পরিবারের আয়ের উৎস। প্রাকৃতিক সম্পদের সঙ্গে মানুষের শ্রম মিলে তৈরি হয়েছে সাফল্যের এই ছোট্ট সবুজ গল্প।
সুরজিৎ দে





