TRENDING:

Biscuits: অ্যারারুট কিংবা গ্লুকোজ নয়, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় ভারতের এই বিস্কুট!

Last Updated:

জানলে আশ্চর্য্য হবেন বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পার্লে-জি৷ ভারতীয় এই বিস্কুটের জনপ্রিয়তা দেশের গন্ডি পেরিয়ে পৌঁছেছে বিদেশেও৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বিস্কুট তো আমরা সকলেই খাই৷ কিন্ত জানেন কি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বিস্কুট কোনটি? কোন নাম মাথায় এল? অ্যারারুট কিংবা গ্লুকোজের কিছু কি? তবে জানলে আশ্চর্য্য হবেন বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় পার্লে-জি৷ ভারতীয় এই বিস্কুটের জনপ্রিয়তা দেশের গন্ডি পেরিয়ে পৌঁছেছে বিদেশেও৷
অ্যারারুট কিংবা গ্লুকোজ নয়, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় ভারতের এই বিস্কুট!
অ্যারারুট কিংবা গ্লুকোজ নয়, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় ভারতের এই বিস্কুট!
advertisement

তবে পার্লে-জির ইতিহাসও বেশ আশ্চর্যজনক৷ কীভাবে এই স্বদেশী ব্র্যান্ডের জন্ম হয়েছিল এবং কীভাবে এটি এমন উচ্চতায় পৌঁছেছে ? আর পার্লেজির নামের পাশে কীভাবে জুড়ল এই ‘G’? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর রইল এই প্রতিবেদনে৷

পার্লে জি ২০১৩ সালে প্রথম এফএমসিজি ব্র্যান্ড হয়ে ওঠে যা খুচরা বিক্রয়ে ৫০০০ কোটি টাকা অতিক্রম করে। চীনে অন্য যেকোনও ব্র্যান্ডের চেয়ে বেশি বিক্রি হয়। একটি সমীক্ষা অনুসারে, দেশে প্রতি মুহূর্তে প্রায় ৪৫০০ পারলে জি বিস্কুট খাওয়া হচ্ছে। ২০১১ সালের নিলসেন রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে পার্লে জি সারা বিশ্বের বড় ব্র্যান্ডগুলিকে পিছনে ফেলেছে। এর মধ্যে রয়েছে Oreo, Kraft Foods, Gamesa এবং Walmart-এর নিজস্ব ব্র্যান্ড।

advertisement

কোম্পানীর নাম কিভাবে পেল?

পার্লে জির পথচলা স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় শুরু হয়েছিল। দেশবাসী যখন মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেশি পণ্য বয়কটের ডাক দেয়। মোহনলাল দয়াল প্রথম এই বিস্কুট কারখানা স্থাপন করেন। এ জন্য সে সময় জার্মানি থেকে ৬০ হাজার টাকার মেশিন আনা হয়েছিল। কারখানায় ১২ জনকে নিয়ে কাজ শুরু হয়। এই বিস্কুটটি ১৯৩৮ সালে বিশ্বের দরবারে আসে। কিন্তু পার্লে জির এমন নামের পেছনে রহস্যটা আসলে কি?

advertisement

আরও পড়ুন: সময়ে ITR ফাইল করেননি? ভয় পাবেন না, আপনাকে যা করতে হবে এখানে দেওয়া হল!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

শোনা যায়, কোম্পানির মালিকরা অন্যান্য কাজে এতটাই মগ্ন ছিলেন যে তাঁরা কোম্পানির নাম রাখতেই ভুলে গিয়েছিলেন৷ কোম্পানিটি ভিলে পার্লেতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তাই এর নামকরণ করা হয়েছিল পার্লে। পরে, নামটি উচ্চারণে সহজ করার জন্য গ্লুকো পরিবর্তন করে ‘জি’ করা হয়। এই কোম্পানিটিকে প্রতিযোগিতায় লড়াই করতে সহায়তা করেছিল। পরবর্তীতে, G4 জিনিয়াস ব্র্যান্ডিং এবং বিপণনের জন্য পরিবর্তন করা হয়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Biscuits: অ্যারারুট কিংবা গ্লুকোজ নয়, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় ভারতের এই বিস্কুট!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল