বিনিয়োগের লক্ষ্য -
কোনও একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। এক্ষেত্রে সেই নির্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর পরে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তোলা উচিত। এছাড়াও মাঝে যদি টাকার প্রয়োজন হয়, তাহলেও মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তোলা যায়।
আরও পড়ুন: এই ফেস্টিভ সিজনে আপনার জন্য একাধিক বিশেষ উপহার নিয়ে এসেছে ব্যাঙ্ক
advertisement
লক্ষ্যের পরিবর্তন -
মিউচুয়াল ফান্ডে যত বেশি সময়ের জন্য বিনিয়োগ করা যায়, ততটা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। কিন্তু অনেকেরই আর্থিক লক্ষ্য আলাদা আলাদা হয়। এর জন্য তাঁদের বিভিন্ন সময়ে টাকার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ কোনও বিনিয়োগকারী যদি লম্বা সময়ের জন্য মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন, কিন্তু কিছু সময় পরেই টাকার প্রয়োজন হয়, তাহলে মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তোলা সম্ভব।
পারফরম্যান্স -
যদি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার পর দেখা যায় যে, সেই ফান্ডে ভাল টাকা রিটার্ন পাওয়া যাচ্ছে না অর্থাৎ সেই ফান্ডের পারফরম্যান্স খুবই খারাপ, তাহলে তৎক্ষণাৎ সেখান থেকে টাকা তুলে নেওয়া প্রয়োজন। সেই মিউচুয়াল ফান্ড থেকে টাকা তুলে অন্য কোথাও বিনিয়োগ করা প্রয়োজন। তাহলে ভবিষ্যতে ভাল টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সব সময় মাথায় রাখা দরকার যে, মিউচুয়াল ফান্ডে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগ করলে ভাল টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।
আরও পড়ুন: একাধিক শহরে বাড়ল পেট্রোল ও ডিজেলের দাম, দেখে নিন কলকাতায় কত হল
সম্পত্তিতে বিনিয়োগে পরিবর্তন -
মিউচুয়াল ফান্ড বিভিন্ন ধরনের সম্পত্তিতে বিনিয়োগ করে। বাজারে এই ধরনের বিভিন্ন মিউচুয়াল ফান্ড রয়েছে, যারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করে। এর মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে রিস্ক অনেক বেশি। কিন্তু সেই সকল ফান্ডে রিস্ক থাকলেও ভাল টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীদের সেই মতো ফান্ড বেছে নিতে হবে। নিজেদের প্রয়োজন এবং লক্ষ্য অনুযায়ী মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নিলে তবেই ভাল মুনাফা হওয়া সম্ভব।