মুকেশ তাঁর বক্তব্য়ে বলেন, "পৃথিবী প্রায় পূর্ণ মাত্রায় করোনার ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছে, তবে আন্তর্জাতিক ঝুঁকি ও ভৌগলিক ও সামাজিক বিভিন্ন বিষয়ে অনিশ্চয়তা অনেকটাই ঘিরে ধরেছে আন্তর্জাতিক বাজারকে। পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিচ্ছে। জ্বালানি, সার ও খাবারের দামের অত্যাধিক বৃদ্ধি মানুষকে চিন্তায় ফেলছে। মাত্রাছাড়া মুদ্রাস্ফীতি ও সরবরাহের সমস্যা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি অর্থনৈতিক সংকট তৈরি করেছে। কিন্তু এই বিশ্বজো়ড়া সংকটের সময়েও ভারত অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে ও স্থিতধী অর্থনীতিতে স্থান করে নিয়েছে। ভারত সরকার যে ভাবে নিপুন দক্ষতায় করোনা পরিস্থিতি সামলেছে ও যে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিভিন্ন অর্থনৈতিক বাধা পেরিয়েছে, তাতে দেশের মানুষ উপকৃত হয়েছেন।"
advertisement
আরও পড়ুন: ৩৭০০ কেজি বিস্ফোরক ঠেসে দেওয়া হবে ট্যুইন টাওয়ারে, বহুতল গুঁড়িয়ে যাবে ১৫ সেকেন্ডে!
আরও পড়ুন: চোখের নিমেষে গুঁড়িয়ে গেল ট্যুইন টাওয়ার, যাঁরা ফ্ল্যাট কিনেছিলেন তাঁদের টাকার কী হবে?
তিনি সর্বদাই সামনের দিকে চেয়েছেন। আগেও ভবিষ্য়তের কথা বলে ধরিয়ে দিতে চেয়েছেন ভবিষ্যতের অর্থনীতির সুর। তেমনই এই সভা থেকেও তিনি ভারতকে এক অন্য আসনে দেখেছেন{ তিনি বলেছেন, "আগামী ২৫ বছর ভারতের ইতিহাসের ক্ষেত্রে অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্য়ায় হতে চলেছে। ভারতের নতুন প্রজন্ম এমন এক আকাশছোঁয়া লক্ষ্য জয় করতে চলেছে যা ভারতের স্বাধীনতা পরবর্তী একাধিক প্রজন্ম সবমিলিয়ে জয় করতে পারেনি। আর রিলায়েন্স ভারতের এই উন্নয়নের যাত্রায় আরও বড় ভূমিকা নিতে চলেছে। যে ভাবে এত দিন ধরে রিলায়েন্স ভূমিকা নিয়েছিল, ভবিষ্যতে তার থেকেও আরও বেশি করে দেশের উন্নতিতে কাজ করবে।