তিনি বলেন, মিশন অন্ন সেবার মাধ্যমে দেশের প্রান্তিক দিনমজুর, দরিদ্র ৫ কোটি মানুষের মুখে অন্ন তুলে দিয়েছে ফাউন্ডেশন। এর পাশাপাশি, করোনা ভাইরাস, লকডাউনের মধ্যে পাল্টে যাওয়া জীবনে কীভাবে এগিয়ে এসেছে রিলায়েন্স সেটিও বলেন তিনি। তিনি জানান, ‘জিও ৪০ কোটি মানুষের হাতে পৌঁছে দিয়েছে ডিজিটাল কানেক্টিভিটি। প্রায় ৩০ হাজার সংস্থা ওয়ার্ক ফ্রম হোন করতে পারছে, পড়ুয়ারা বাড়ি থেকে ক্লাস করতে পারছে এই ইন্টারনেটের ওপর নির্ভর করে। রিলায়েন্স সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের কাছে জরুরী ভিত্তিতে পৌঁছে দিয়েছে জ্বালানি। কারণ, আমাদের কাছে এটি কেবল মাত্র ব্যবসা নয়, এটা আমাদের কর্তব্য, ধর্ম, দেশের সেবা।’
advertisement
তিনি এদিন করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়েও মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘দেশে করোনা ভাইরাস ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হলে সংস্থার নিজস্ব ডিজিট্যাল চেইন ব্যবহার করে আমরা নিশ্চিত করব যাতে দেশের প্রতিটি অংশে এই ভ্যাকসিন পৌঁছে যায়।’
‘ক্রীড়া ক্ষেত্র ও শিক্ষা ক্ষেত্রের মাধ্যমে রিলায়েন্স ২১.৫ মিলিয়ন শিশুর কাছে পৌঁছেছে। একেবারে তৃণমূল স্তর থেকে রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন দেশের কাঠামো তৈরির কাজ করে চলেছে।’, এদিন একথাও বলেন নীতা আম্বানি।