ফুলের ব্যবসার সুবিধা ও অসুবিধা:
অল্প বিনিয়োগে ঘরেই ফুলের ব্যবসা শুরু করা যায়। ফুল তাজা রাখতে শুধু একটা বড় কুলার এবং জলের স্প্রে লাগবে। পাইকারদের থেকে ফুল কিনে খুচরো বা অনলাইনে ব্যবসা শুরু করা যায়। দোকান ঘর নিতে চাইলে জায়গা অনুযায়ী ভাড়া দিতে হবে। ব্যবসা বাড়াতে ফুলের দোকানের পাশাপাশি অনলাইন স্টোর খোলা যায়। শুরু করা যায় ইভেন্ট ডেকরেশনের সাইড বিজনেস। তবে মাথায় রাখতে হবে, এই ব্যবসায় ব্যাপক প্রতিযোগিতা। ফুল বেশিদিন তাজা থাকে না। তাই বিক্রি না হলে পুরোটাই লোকসান।
advertisement
আরও পড়ুন: সরকারি-বেসরকারি চাকুরিজীবীদের জন্য বিরাট খবর! EPFO নিয়ে জানুন জরুরি এই আপডেট
প্রয়োজনীয় দক্ষতা:
ফুল বিক্রেতা হওয়া সহজ কাজ নয়। ফুলের শিল্প-ব্যবসা, এটা কী ভাবে কাজ করে, প্রাথমিক খরচ সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যিক। ফুলের নকশা, বিভিন্ন নকশার কৌশল, ফুলের যত্ন নেওয়া, প্রকল্প পরিচালনার দক্ষতা এবং অনলাইন বিক্রি সম্পর্কেও জানতে হবে। অবশ্য বাজেট থাকলে লোক রাখা যায়।
ব্যবসা রেজিস্ট্রেশন:
ফুলের ব্যবসা করার জন্য রেজিস্ট্রেশন লাগে না, কিন্তু ফুল সংক্রান্ত অন্য ব্যবসার জন্য লাগে। তাই ব্যবসা শুরু করলে রেজিস্ট্রেশন করাতেই হবে।
আরও পড়ুন: পরবর্তী ৫ বছরে কোন ৫ স্টকে বিনিয়োগ লাভজনক? তালিকা করে দিলেন বিশেষজ্ঞরা!
যা মাথায় রাখতে হবে:
ফুল বিক্রেতাদের যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতেই হবে তা হল,
ধারালো ক্লিপার, তার, কাঁচি, ফুলের বালতি বা ফুলদানি, ফুলকে তাজা রাখতে রেফ্রিজারেটেড কেস, ডেলিভারির জন্য গাড়ি এবং কর্মচারী।
ব্যবসা থেকে উপার্জন:
ফুলের ব্যবসায় ১০ থেকে ১২ শতাংশ লাভ করা যায়। বিয়ে, অনুষ্ঠানে ফুলের ডেকরেশনের মতো সাইড বিজনেস শুরু করতে পারলে লাভ আরও বাড়বে। ব্যবসাও বড় হবে।