TRENDING:

Cibil Score: মাত্র একবার EMI মিস করলেও CIBIL স্কোর কত কমে যেতে পারে? জানুন সঠিক তথ্য

Last Updated:

Cibil Score: মাত্র একবার EMI মিস করলেই CIBIL স্কোর ৩০ থেকে ৫০ পয়েন্ট পর্যন্ত কমে যেতে পারে। একবারের দেরিও আপনার লোন অ্যাপ্রুভাল ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে এবং সুদের হার বাড়াতে পারে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
যদি কেউ কখনও ব্যক্তিগত ঋণ নিয়ে থাকেন এবং দুর্ঘটনাক্রমে একটি EMI মিস করে থাকেন, তাহলেও এটিকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত হবে না। ব্যাঙ্ক এবং ক্রেডিট এজেন্সিগুলি এটিকে আর্থিক ইতিহাসের উপর নেতিবাচক চিহ্ন হিসাবে বিবেচনা করে। এমনকি সামান্য বিলম্ব সেই ক্রেডিট স্কোর ৫০ থেকে ১০০ পয়েন্ট কমিয়ে দিতে পারে, যা ভবিষ্যতে ঋণ বা ক্রেডিট কার্ড পাওয়া কঠিন করে তোলে।
News18
News18
advertisement

কেউ যদি EMI মিস করেন তবে কী হবে

সময়মতো EMI পরিশোধ না করার অর্থ হল ঋণ পরিচালনা করতে কেউ হিমশিম খাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে ব্যাঙ্কগুলি ১% থেকে ২% লেট ফি বা জরিমানা ধার্য করতে পারে এবং সেই ফাইলে ডিফল্টার চিহ্ন যুক্ত করতে পারে। যদি ঋণের ব্যালেন্স ৯০ দিনের বেশি সময় ধরে পেন্ডিং থাকে, তাহলে ব্যাঙ্ক এটিকে একটি নন-পারফর্মিং অ্যাসেট (NPA) ঘোষণা করে। এর অর্থ হল ব্যাঙ্ক এখন একজন উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ গ্রাহক হিসাবে বিবেচনা করে। এক্ষেত্রে কল, নোটিস, এমনকি আইনি পদক্ষেপের মুখোমুখি পড়তে হতে পারে।

advertisement

নিজের ক্রেডিট স্কোর (CIBIL, Experian, Equifax ইত্যাদি) পেমেন্ট ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে  তৈরি হয়। একবার সেই স্কোর কমে গেলে এটি উন্নত করা সহজ নয়; এতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে। তাছাড়া, বছরের পর বছর ধরে সেই রিপোর্টে খারাপ রেকর্ড থেকে যায়, যা ভবিষ্যতে ঋণ পাওয়ার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে।

আরও পড়ুন: EPFO-এর এই ৫ নিয়মে বদল অবসর গ্রহণের পরে পকেটে প্রভাব ফেলতে পারে !

advertisement

কীভাবে CIBIL স্কোর খারাপ হওয়া এড়ানো যেতে পারে

যদি কারও CIBIL স্কোর কোনও ভুলের কারণে কমে যায়, তাহলে চিন্তার কোনও কারণ নেই। একটু সময়, শৃঙ্খলা এবং বোধগম্যতার মাধ্যমে আবার এটি উন্নত করা যেতে পারে।

১. ব্যালেন্স দ্রুত পরিশোধ – প্রথমেই যে কোনও EMI, জরিমানা, বা বকেয়া ব্যালেন্স অবিলম্বে পরিশোধ করতে হবে। এটি ব্যাঙ্ককে একটি বার্তা পাঠায় যে, গ্রহীতা ঋণের সমাধান করতে চায়।

advertisement

২. স্বয়ংক্রিয় পেমেন্ট – ভবিষ্যতে বিলম্ব এড়াতে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অটো-ডেবিট বা ECS সুবিধা চালু করতে হবে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সময়মতো EMI কেটে নেবে, ভুলের সম্ভাবনা দূর করবে।

৩. নতুন ঋণের জন্য তাড়াহুড়ো করা উচিত না – যদি স্কোর সম্প্রতি কমে যায়, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে নতুন ঋণ বা ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করা উচিত হবে না। প্রতিটি নতুন আবেদন স্কোর আরও কমিয়ে দিতে পারে। নিজেদের ক্রেডিট হিস্টরি কয়েক মাসের জন্য স্থিতিশীল থাকতে দেওয়া ভাল।

advertisement

আরও পড়ুন: ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে বিদ্যুৎ বা জলের বিল পরিশোধ করেন? কতটা নিরাপদ জেনে নিন এবং নিয়মও বুঝুন

৪. ক্রেডিট রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ – প্রতি ৩ থেকে ৪ মাস অন্তর নিজেদের ক্রেডিট রিপোর্ট পরীক্ষা করতে হবে। এটি দেখতে সাহায্য করবে যে নিজেদের স্কোর কতটা উন্নত হচ্ছে এবং কোনও ত্রুটি বা ভুল এন্ট্রি আছে কি না।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আইনের ছাত্র থেকে পক্ষী বিশারদ, নামখানায় পাখির বিশাল সাম্রাজ্য দেখলে মন ভরে যাবে
আরও দেখুন

৫. শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে – পরবর্তী ৬ থেকে ১২ মাসের জন্য সমস্ত EMI এবং বিল সময়মতো পরিশোধ করতে হবে। ধারাবাহিকভাবে সময়মতো পেমেন্ট করলে সেই স্কোর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং ৭৫০+ রেঞ্জে ফিরে আসতে পারে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Cibil Score: মাত্র একবার EMI মিস করলেও CIBIL স্কোর কত কমে যেতে পারে? জানুন সঠিক তথ্য
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল