TRENDING:

গ্রামীণ ভারতের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গঠনে নিরন্তর উদ্যোগ; এই সংস্থার জুড়ি মেলা ভার

Last Updated:

HCL Grant 2022 recognizes India's Most Innovative NGO: এইচসিএল ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর নিধি পুনধির (Nidhi Pundhir, Director, HCL Foundation) বলেন, "এইচসিএল অনুদান শুধুমাত্র ধারণাই নয়, এই ধারণাগুলিকে বাস্তবায়ণনযোগ্য প্রকল্পে রূপান্তর করার ক্ষমতাকেও স্বীকৃতি দেয়।" তিনি বলেন, "গ্রামীণ মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতি প্রকল্পে কাজ করাই আমাদের লক্ষ্য।"

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: দেশ কিংবা রাজ্য কীভাবে উন্নতির শিখরে পৌঁছবে তা নিয়ে কেন্দ্র অথবা রাজ্য সরকারের প্রচেষ্টার অন্ত নেই। কারণ কোনও দেশের আর্থ সামাজিক উন্নতি সম্ভব হয় সে দেশের সমগ্র জাতীর কল্যাণ সাধনের মাধ্যমে। গোটা পৃথিবীর উন্নত দেশগুলি সর্বদা তাদের দেশের মানব কল্যাণে অনেক আগে থেকেই এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু কয়েক যুগ ধরে আমাদের দেশ অর্থাৎ ভারতবর্ষের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলি এখনও তাদের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি।
গ্রামীণ ভারতের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গঠনে নিরন্তর উদ্যোগ; এইচসিএল ফাউন্ডেশনের জুড়ি মেলা ভার
গ্রামীণ ভারতের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গঠনে নিরন্তর উদ্যোগ; এইচসিএল ফাউন্ডেশনের জুড়ি মেলা ভার
advertisement

কীভাবে গোটা দেশের মানুষের উন্নয়ন সম্ভব? তা নিয়ে একেবারে স্বাধীনতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যে কোনও সরকারই উদ্যোগ নিয়েছে বার বার। তবে সরকারের পাশাপাশি দেশের নামীদামী বেসরকারি সংস্থাও তাদের সাধ্য মতো এগিয়ে এসেছে গ্রামীণ ভারতের প্রান্তিক মানুষের কল্যাণ সাধনে। এই তালিকায় রয়েছে একাধিক এনজিও অর্থাৎ নন গভর্মেন্ট অর্গানাইজেশনের মতো সংস্থাগুলি। তবে এই তালিকার একেবারে প্রথম সারিতে রয়েছে এইচসিএল ফাউন্ডেশন (HCL Foundation)।

advertisement

আরও পড়ুন-৫০ হাজারেরও বেশি টাকা গেল জলে, সৌন্দর্যবৃদ্ধির বদলে মুখে এখন বানরের মতো কালো দাগ!

এমনিতেই ভারতের মতো দেশে প্রান্তিক মানুষের আর্থ সামাজিক পরিস্থিতি বেশ শোচনীয়। তার ওপর সাম্প্রতিক করোনা আবহে সারা পৃথিবীর পাশাপাশি আমাদের দেশের অর্থনৈতিক হাল খুবই ভয়াবহ। শুধুমাত্র করোনার ভয়াল গ্রাসে পড়ে মৃত্যু মিছিলই নয়, পাশাপাশি করোনাকালে কাজ হারিয়েছেন দেশের কয়েক কোটি মানুষ। এই অবস্থায় ফের কীভাবে ভেঙে পড়া অর্থনৈতিক পরিকাঠামোকে সোজা করা করা যায় তা নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই। সেই লক্ষ্যে বিশেষ করে গ্রামীণ ভারতের প্রান্তিক মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ও পরিবেশের কাঠামোকে সুদৃঢ় করতে সরকারের পাশাপাশি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল দেশের অন্যতম প্রযুক্তি সংস্থা এইচসিএল (HCL)। তবে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই এই বেসরকারি সংস্থাটি এইচসিএল ফাউন্ডেশন  (HCL Foundation) নামে পরিচিতি লাভ করেছে গোটা দেশের মানুষের কাছে।

advertisement

সম্প্রতি দেশের প্রান্তিক মানুষের আর্থ সামাজিক উন্নতি প্রকল্পে বিশেষ করে গ্রামীণ ভারতের মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের কথা মাথায় রেখে এইচসিএল ইতিমধ্যেই তাদের ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে চলতি বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে দান করেছে কয়েক লক্ষ কোটি টাকা। তবে সরাসরি নিজেরা না করে একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বা এনজিও-র মাধ্যমে এইচসিএল ফাউন্ডেশন তাদের লক্ষ্য পূরণ করতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। এই লক্ষ্যে সম্প্রতি দেশের তিনটি প্রধান এনজিও-কে বেছে নিয়েছে এইচসিএল। এবার দেখে নেওয়া যাক সেই সংস্থাগুলির নাম।

advertisement

আরও পড়ুন-মার্কশিটে ১ নম্বর বাড়াতে ৩ বছর লড়াই করেছিলেন যুবক, বোর্ড না মানায় আদালতে গিয়ে বাড়ল ২৮ নম্বর !

পরিবেশ - পরিবেশের উন্নয়ন প্রকল্পের বেছে নেওয়া হয়েছে 'প্রধান' (PRADAN) নামক এনজিও কে

স্বাস্থ্য - প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সাহায্য প্রকল্পের জন্য 'এপিডি' (APD) কে, এবং

শিক্ষা - শিক্ষা ও ভাষার ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয়েছ ভাষা ও শিক্ষা ফাউন্ডেশন এলএলএফ (LLF) কে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

ইতিমধ্যেই ওই সংস্থাগুলির হাতে পোঁছে গিয়েছে কয়েক লক্ষ কোটি টাকা। এ বিষয়ে এইচসিএল ফাউন্ডেশনের ডিরেক্টর নিধি পুনধির (Nidhi Pundhir, Director, HCL Foundation) বলেন, "এইচসিএল অনুদান শুধুমাত্র ধারণাই নয়, এই ধারণাগুলিকে বাস্তবায়ণনযোগ্য প্রকল্পে রূপান্তর করার ক্ষমতাকেও স্বীকৃতি দেয়।" তিনি বলেন, "গ্রামীণ মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্যের উন্নতি প্রকল্পে কাজ করাই আমাদের লক্ষ্য।"

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
গ্রামীণ ভারতের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ গঠনে নিরন্তর উদ্যোগ; এই সংস্থার জুড়ি মেলা ভার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল