আমরেলির সর্দার বল্লভভাই কৃষি উৎপাদন বাজার কমিটি ফলের বাজারে ফলের নিলাম করেছে। যার মধ্যে জাফরান আম এবং হাফুস আমের আয় রেকর্ড করা হয়েছিল। জাফরান আমের দাম ৩৫০০ টাকা থেকে ৬১০০ টাকার মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছে। মার্কেটিং ইয়ার্ডে ৩ কুইন্টাল জাফরান আমের আয় রেকর্ড করা হয়েছে। জাফরান আমের গড় মূল্য ছিল ৫২০০ টাকা। সেখানে ছিল হাফুস আমও। হাফুস আমের দাম ৩৮০০ টাকা থেকে ৬০০০ টাকার মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছিল এবং ২ কুইন্টাল হাফুস আম থেকে আয় হয়েছে। এই আমের গড় দাম ছিল ৫৪০০ টাকা।
advertisement
আরও পড়ুন- KKR হারে কেন? উত্তর দিলেন সৌরভ, সোজা বলে দিলেন, নাইটদের ‘আসল’ ভুল কী!
এদিকে আবার আমরেলি মার্কেটিং ইয়ার্ডে ছোলার দাম ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছিল। সেখানে ১৫ কুইন্টাল থেকে আয় হয়েছে। ছোলার গড় দাম রেকর্ড করা হয়েছে ৭৫০ টাকা। এখানেই শেষ নয়, ডালিমের দাম ১০০০ টাকা থেকে বেড়ে ২২০০ টাকা হয়েছে। ১০ কুইন্টাল থেকে আয় রেকর্ড করা হয়েছিল। ডালিমের গড় দাম রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬০০ টাকা। সেই সময় মুসাম্বির দাম ৮০০ টাকা থেকে ১১০০ টাকার মধ্যে রেকর্ড করা হয়েছে।
আমরেলি মার্কেটিং ইয়ার্ডে মাস্কমেলন এবং তরমুজের আয়ও রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে মাস্কমেলনের দাম ১৪০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছিল। এদিকে মাস্কমেলনের গড় দাম ৩৩০ টাকা রেকর্ড করা হয়েছে। একই সময়ে তরমুজের আয়ও রেকর্ড করা হয়েছে।
তরমুজের দাম ১৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৩০০ টাকা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ কুইন্টালের আয় রেকর্ড করা হয়েছিল। এর গড় দাম রেকর্ড করা হয়েছে ২৩০ টাকা। অন্যদিকে কমলালেবুর দাম রেকর্ড করা হয়েছে ১,৪০০ টাকা থেকে ২,৭০০ টাকার মধ্যে। ১০ কুইন্টাল কমলালেবু থেকে আয় হয়েছিল। এর গড় দাম রেকর্ড করা হয়েছে ২৩০০ টাকা।