জানা গিয়েছে এক বছরে দুবার এই মাছ বিক্রি করে লাভ পাওয়া যাবে। সামান্য খরচ ও পরিচর্যায় মিলবে বাড়তি অর্থও।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগ করবেন না কি ব্যাঙ্কেই টাকা জমাতে থাকবেন? কোনটা ঠিক
চাষির কথায়, ধান চাষ করে লাভ না হওয়াতে দুর্গা পুজোর পরেই চাষের জমিকে পুকুর হিসেবে কাটিয়েছেন। পরে সেখানে এই রঙিন মাছের চাষ করছেন। প্রাথমিকভাবে তিনি ৩৫ হাজার মিল্কি মাছের পোনা ছেড়েছেন। প্রতিটি চারা মাছ কুড়ি পয়সা করে কিনতে হয়েছে। মাস দুয়েক পুকুরে রেখে খাওয়ার দিয়ে বড় করতে পারলেই প্রতিটি মাছ থেকে আয় হবে অনেকটাই।
advertisement
আরও পড়ুন: পেট্রোল-ডিজেলের দামে বদল, দেখে নিন আপনার শহরে কত হল
বাজার থেকে ৫ টাকা কিংবা তার বেশি দামে বিক্রি হবে এই মাছ। বছরে দুবার এই মাছ বিক্রি করলে প্রতিবারে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাভ পাওয়া সম্ভব। এই মাছ বর্তমানে হাওড়াতে বিক্রি হয়। সরকারিভাবে এই এলাকায় রঙিন মাছের চাষ বাড়লে বাজার তৈরি হবে বলেও আশ্বস্ত করা হয়েছে চাষীদের। ধান চাষ করে লাভ না হওয়াতে বিকল্প হিসেবে রঙিন এই মাছ চাষ করেছেন নারায়ণগড়ের শশাঙ্ক মাইতি ও তার ছেলে।
Ranjan Chanda





