আরও পড়ুন-সকালে প্রেগনেন্সির রিপোর্ট এল নেগেটিভ, ওদিকে স্নান করতে গিয়ে সন্তানের জন্ম দিলেন মহিলা!
ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিংয়ের প্রথম ধাপ হল, একটি নির্ভরযোগ্য এক্সচেঞ্জ খুঁজে বের করা। যারা বিনিয়োগকারীকে তাঁর পছন্দ মতো কয়েন ট্রেড করার সুবিধা দেবে। দ্বিতীয় ধাপ হল, অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করা। এক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার, ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা জমা করা যায়। সহজে লেনদেন করা যায় এমন একটা পদ্ধতি বেছে নিতে হবে।
advertisement
এবার ট্রেডিং শুরু করার পালা। প্রথমে কোন কয়েনের উপর বিনিয়োগকারী ট্রেড করতে চান সেটা বাছতে হবে। বাজারে অজস্র ক্রিপ্টো কয়েন রয়েছে। এক্ষেত্রে কোন কয়েন ভবিষ্যতে লাভ দিতে পারে সেই নিয়ে গবেষণা প্রয়োজন। এবার কত টাকার কয়েন কিনতে বা বিক্রি করতে চান সেটা ঠিক করতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, ক্রিপ্টোর দাম সবসময় ওঠানামা করে, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সতর্কতা জরুরী। তা ছাড়া একটা কয়েনের ভগ্নাংশও কেনাবেচা করা যায়। তাই শুরুতেই বিপুল টাকা বিনিয়োগ এড়িয়ে যাওয়াই ভাল।
আরও পড়ুন-রিল লাইফের ‘মঙ্গল’ রিয়েল লাইফেও খনি এলাকায় পাশে থাকবে, বার্তা তৃণমূলের
এবার অর্ডার দেওয়ার সময়। বেশিরভাগ এক্সচেঞ্জ বিনিয়োগকারীকে ম্যানুয়ালি বা স্বয়ংক্রিয় ট্রেডিং বটের মাধ্যমে অর্ডার দেওয়ার অনুমতি দেয়। নতুনদের জন্য এটা সুবিধাজনক। কারণ এটা ক্রমাগত বাজার নিরীক্ষণ ছাড়াই ব্যবসা করতে দেয়। অর্ডার দেওয়া হয়ে গেলে এবার অপেক্ষার পালা। এক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগতে পারে। তবে অর্ডার হয়ে গেলে লাভ বুঝে নিয়ে পরবর্তী ট্রেডে চলে যেতে হবে।
এর সঙ্গে স্টেকিংয়ের বিষয়টা বুঝে নেওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। স্টেকিং হল ক্রিপ্টোকারেন্সির মালিক হওয়ার একটি উপায় কিন্তু সেগুলো খরচ করার নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন যাচাই হলে গেলে, তখন বিনিয়োগকারী ক্রিপ্টো কয়েন আকারে পান পুরস্কার স্বরূপ। এরপর ওই কয়েনগুলি ক্রিপ্টো ওয়ালেটে লক করা থাকবে।একটি প্রুফ অফ স্টেক ব্লকচেইন নেটওয়ার্ক যেটা অনেক ক্রিপ্টোকারেন্সি দ্বারা ব্যবহৃত হয় এই পদ্ধতির জন্য আদর্শ। এখন লেনদেন যাচাই করার জন্য বিনিয়োগকারী পুরস্কার স্বরূপ যেটা পান তা অনেকটা ক্রেডিট ব্যালেন্সের জন্য ব্যাঙ্ক যে সুদ প্রদান করবে তার অনুরূপ।