প্রবীণ খান্ডেলওয়াল, কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স বা কেইট (CAIT)-এর সাধারণ সম্পাদক একটি বিবৃতিতে বলেছেন, এটি সিসিআই (CCI)-এর একটি সঠিক পদক্ষেপ। অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের বিরুদ্ধে কেইট (CAIT)-এর করা বিভিন্ন অভিযোগকে প্রমাণ করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।
ক্লাউটডেল এবং অ্যাপারিও, যারা কি না অ্যামাজনের সেলার, তাদের অফিসে অভিযান চালানো হয়েছে। গত তিন বছর ধরে অ্যামাজন ও ফ্লিপকার্টের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করেছিল কেইট (CAIT)। এক্ষেত্রে নারায়ণ মূর্তির বিরুদ্ধেও তদন্তের দাবি তুলেছে তারা।
advertisement
আরও পড়ুন- কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মেলাবেন না পিকে, প্রথম দিনই 'ভবিষ্যদ্বাণী' করেন রাহুল গান্ধি
গত তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে অ্যামাজনের বিরুদ্ধে সরাসরি সংঘাতে নেমেছে কেইট৷ তাদের অভিযোগ, দেশের আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ব্যবসা করছে অ্যামাজন৷ ফলে কিছুদিন আগে কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া অ্যামাজনকে ২০২ কোটি টাকার যে জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তাকেও সমর্থন জানিয়েছিল ব্যবসায়ীদের এই সর্বভারতীয় সংগঠন৷
আরও পড়ুন- মহম্মদপুর নাম 'দাসত্বের প্রতীক'! তাই গ্রামের নাম বদলে নয়া হোর্ডিং লাগাল বিজেপি!
অ্যামাজনের মতো একটি বিদেশি সংস্থা এসে দেশের আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বার্থ ক্ষুন্ন করছে, এমনই অভিযোগ উঠেছিল। অ্যামাজনের আরও ২০টি সেলার-এর বিরুদ্ধেও তদন্তের দাবি তুলেছে তারা। আইন ভঙ্গ করে অ্যামাজনের ব্যবসায়িক নীতির জন্য দেশের প্রায় ২ কোটি মোবাইলের দোকান বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলেও দাবি তুলেছিল কেইট।
সেলারদের ঘরে তল্লাশির ব্যাপার নিয়ে অ্যামাজনের তরফে আপাতত কোনও মন্তব্য করা হয়নি। এই দুটি সংস্থাতেই অ্যামাজনের বিনিয়োগ রয়েছে।