TRENDING:

Cultivation: বেগুন চাষেই 'কুবেরের ধন', এই নিয়ম মানলে টানা ৪ বছর শুধুই ফলন, সামান্য খরচায় মুনাফা তিনগুণ

Last Updated:

বহুবর্ষজীবী পদ্ধতির মাধ্যমে, বেগুন গাছ ৩-৪ বছর ধরে ফলন দেয়। এই পদ্ধতিতে, কম সেচ দেওয়া হয় এবং গাছপালার উপর রোগের প্রভাবও কম হয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: দেশ আমাদের কৃষিপ্রধান। কিন্তু, কৃষিকাজ মোটেও সহজ কাজ নয়। কেন না, তা বেশ কয়েকটি শর্তাবলীর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তার মধ্যে আবহাওয়া হল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। সব আবহাওয়ায় সব চাষ সম্ভব হয় না কৃষকদের পক্ষে। সেই জন্যই বছরের একেক সময়ে একেক রকমের ফসল বাজারে আসে। সে কথা মাথায় রেখে কৃষিকাজ পরিচালনা করা উচিত, যাতে কৃষককে লোকসানের সম্মুখীন হতে না হয়। ড. সুশীল কুমার শ্রীবাস্তবের মতে, বহুবর্ষজীবী পদ্ধতির মাধ্যমে, বেগুন গাছ ৩-৪ বছর ধরে ফলন দেয়। এই পদ্ধতিতে, কম সেচ দেওয়া হয় এবং গাছপালার উপর রোগের প্রভাবও কম হয়।
Brinjal Cultivation
Brinjal Cultivation
advertisement

ভারত কৃষিক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে চলেছে। আজও, ভারতের জনসংখ্যার প্রায় ৫৫ শতাংশ কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত। এই ক্ষেত্রে চলমান ক্রমাগত গবেষণা এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করার ক্ষেত্রে অনেক অবদান রেখেছে।

বেগুন যদি বৈজ্ঞানিকভাবে রোপণ করা হয়, তাহলে এটি কেবল এক বছর নয়, বরং ৪ বছর ধরে বেগুন উৎপাদন করবে। কোন পদ্ধতিতে চাষ করলে বেগুন গাছ তিন থেকে চার বছর শুকিয়ে না গিয়ে ক্রমাগত ফলন দেবে?

advertisement

কে.এন.আই.পি.এস.এস. সুলতানপুরে কর্মরত ড. সুশীল কুমার শ্রীবাস্তব বলেন যে, যদি বহুবর্ষজীবী পদ্ধতিতে বেগুন রোপণ করা হয়, তাহলে এটি বহু বছর ধরে টিকে থাকে। এর জন্য প্রথমে একটি নার্সারি প্রস্তুত করা হয়। তারপর নার্সারিতে প্রস্তুত করা গাছটি আরেক গাছের সঙ্গে সংযুক্ত (কলম) করে রোপণ করা হয়। অন্য গাছে রোপণ করার জন্য, প্রথমে নার্সারিতে প্রস্তুত করা গাছটি হালকাভাবে কেটে বহুবর্ষজীবী পদ্ধতি ব্যবহার করে রোপণ করা হয়।

advertisement

ড. সুশীল কুমার শ্রীবাস্তব বলেন, কলম করা গাছের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, একবার রোপণ করলে, এটি তিন থেকে চার বছর ধরে ফলন দেয়। এর সঙ্গে উৎপাদনেও উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এই পদ্ধতিতে বেগুন চাষের আরেকটি বড় সুবিধা হল এতে খুব কম সেচের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও, এটি প্রচণ্ড তাপও সহ্য করতে পারে। এই পদ্ধতিতে প্রস্তুত উদ্ভিদে রোগের প্রভাব কম থাকে এবং চট করে কোনও ধরনের রোগ হয় না। সামগ্রিকভাবে, এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে চাষের অনেক সুবিধা হয়, খরচও বেশ কম হয়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Cultivation: বেগুন চাষেই 'কুবেরের ধন', এই নিয়ম মানলে টানা ৪ বছর শুধুই ফলন, সামান্য খরচায় মুনাফা তিনগুণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল