আর তাই নতুন ‘ফোয়ারা সেচ’ বা স্প্রিংলার মেশিনের সাহায্যে সেচ পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে চাষ করতে গিয়ে জল কম খরচ হচ্ছে, কিন্তু ফসল দিব্যি তরতর করে বেড়ে উঠছে। ফলে এতে খুশি কৃষকরাও। এতে কৃষকদের চাষের খরচও কমেছে। স্প্রিংলারের সাহায্যে বিভিন্ন ফসল ও ফুল-ফলের গাছের চারিদিকে জল ছিটিয়ে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। সেই সঙ্গে প্রয়োজনমত সেচের জল ব্যবহার করা যাচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন: সাপের ছোবল থেকে বাঁচতে কি করবেন? বোঝাল নতুন প্রজন্মের তরুণ তরুণীদের
উল্লেখ্য, গত দুবছর ধরে বর্ষার দেরিতে এবং বৃষ্টির পরিমাণ অনেকটাই কমে গেছে। যার ফলে চরম সমস্যায় পড়েছেন কৃষকরা। একদিকে জল সংকট এবং অন্যদিকে ফসল বাঁচাতে বেশি টাকা খরচা করে পাম্পের মাধ্যমে জল দিচ্ছেন চাষিরা। কম সময়ের মধ্যে এবং জল বাঁচাতে তারকনাথ বাবু স্প্রিংলার সাহায্যে তার নার্সারিতে জল দিচ্ছেন। তাতে করে আশেপাশের কৃষকরা কিভাবে জল সংরক্ষণ এবং খরচা কমছে তা দেখতে এখন ভিড় জমাচ্ছেন রোজ।
আরও পড়ুন: চিকিৎসা করাতে গিয়ে এ কী হল দম্পতির সঙ্গে! হুগলির ঘটনা দেখলে আঁতকে উঠবেন
এই নতুন সেচ পদ্ধতিতে তার নার্সারিতে ফসল ফলিয়ে খুশি তারক গায়েন নামে এক কৃষক।নার্সারিতে জল দিতে সুবিধা হয়। অন্যদিকে জলের অপচয় বন্ধ হয়েছে। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে ওই কৃষক জানান, “ফোয়ারা সেচের ফলে জল, শ্রমিক এবং বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই কমে গিয়েছে। আগামী দিনে প্রত্যেকটা চাষিকে খরচা কমাতে ফোয়ারা সেচে কেনার পরামর্শ দেন।”
Suvojit Ghosh