TRENDING:

Money Making Tips : দুর্গম বেলপাহাড়িতে এই সবজি চাষ করে বিপুল টাকা আয় করছেন কৃষকরা !

Last Updated:

Agriculture News: বেলপাহাড়ির দুর্গম অঞ্চলে সবজি চাষ করে অভাবনীয় সাফল্য পাচ্ছেন কৃষকরা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ঝাড়গ্রাম: জঙ্গলমহলের বেলপাহাড়ির কাঁকুরেমাটিতে চাষবাস সেভাবে হয় না বললেই চলে কিন্তু সেই লাল মাটিতেই লক্ষ্মী লাভ করছেন এখানকার কৃষকরা। তবে এই জঙ্গলমহলে লাল মাটিতে বিকল্প রোজগারের পথ দেখছেন কৃষকরা। ধান নয় করলা চাষ রোজকারের বিকল্প পথ দেখাচ্ছে বেলপাহড়ির পাথুরে এলাকার কৃষকদের। পাহাড়ি লাল কাঁকর যুক্ত উত্তম পরিবেশের সবজি এই রাজ্য ছাড়িয়ে ভিন রাজ্যে। যা জেলার কৃষি মানচিত্রকে অন্য মাত্রা দিয়েছে।
advertisement

ঝাড়গ্রাম জেলার বেলপাহড়ির লাল কাঁকর পাথুরে যুক্ত মাটিতে চাষ বাস তেমন হয় না বললেই চলে। কিন্ত সেখানকার কৃষকদের প্রচেষ্টায় ভালো মানের উৎকৃষ্ট করলার চাষ হয়েছে যা পাড়ি দিয়েছে ঝাড়খণ্ডের বোকারো, জামশেদপুর, টাটা, বিহার ও ওড়িশার বিভিন্ন স্থানে সাপ্লাই হচ্ছে করলা। প্রতি বিঘায় ফলনের পরিমাণও বেড়েছে যার ফলে লাভের পরিমাণও দ্বিগুণ হয়েছে। বেলপাহাড়ির এড়গোদা, জয়পুর, আশাকাঁথি, রঘুনাথপুর, মৈতড়া, সহ বিভিন্ন গ্ৰামে এই চাষ করা হয়েছে।

advertisement

আরও পড়ুন: দুর্ধর্ষ রিটার্ন, নিশ্চিত মুনাফা আর কর তো সাশ্রয় হবেই, FD-তে সর্বোচ্চ হারে সুদ দিচ্ছে এই ৬টি ব্যাঙ্ক

ধান চাষের ক্ষেত্রে আউস, এমন এই চাষ বেশি হলেও বোরো কিন্তু খুব একটা হয়না। আর তখনই এই সময় ধান চাষের পাশাপাশি অন‍্যান‍্য বিভিন্ন ধরণের সবজি, ফলের চাষে মেতে ওঠেন চাষিরা। ঠিক তেমনইবেলপাহাড়ির প্রত্যন্ত লাল কাঁকুরেময় এলাকায় বিভিন্ন উচ্চ ফলনশীল প্রজাতির করলার চাষ করা হয়েছে। এই করলা চাষ করে বেশি মাত্রায় ফলন হয়েছে যার গুণগতমান অত্যন্ত ভালো। ফলে ভিন রাজ্যের চাহিদা পূরণের জন্য এখানকার করলা এখন পৌঁছে যাচ্ছে অন্য রাজ্যে চাহিদা মেটাতে।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: SIP-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করছেন? অজান্তে এই ছোট ছোট ভুলগুলি করে ফেলছেন না তো? তাহলে কিন্তু হুড়মুড়িয়ে কমবে রিটার্নের পরিমাণও

প্রতিদিন প্রায় ৭ থেকে ১০ টন করলা উৎপাদিত হচ্ছে ,জানান বিনপুর২ নম্বর ব্লক সহ কৃষি অধিকর্তা জয় চক্রবর্তী। সঠিক পদ্ধতিতে চাষ করার ফলে তারা লাভের মুখ দেখছেন। প্রতি বিঘায় গড়ে ২৫ থেকে ৪০ কুইন্টাল সর্বোচ্চ ফলন পেতে পারে একজন চাষি। সর্বনিম্ন ১৫ থেকে ২০ কুইন্টাল ফলন হতে পারে। গড় দাম ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। মরসুমের প্রথম দিকে বাজার মূল্য ছিল ১০,০০০- ১৫,০০০ টাকা প্রতি কুইন্টাল, বর্তমানে বাজার দর ১৫০০ – ২০০০ টাকা পাইকারী। বিঘা প্রতি গড় লভ্যাংশ ৫৫,০০০- ৭০,০০০ টাকা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ঘরে বসে এইভাবে হচ্ছে 'মোটা' ইনকাম, পথ দেখাচ্ছেন গৃহবধূ! বড় সুযোগ মিস করবেন না
আরও দেখুন

তন্ময় নন্দী

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Tips : দুর্গম বেলপাহাড়িতে এই সবজি চাষ করে বিপুল টাকা আয় করছেন কৃষকরা !
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল