সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমের তরফে ChatGPT-র কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ২০২৩ সালে কী ভাবে এই ChatGPT ব্যবহার করেই মানুষ খুলে নিতে পারে তার রোজগারের পথ?
উত্তরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা জানিয়েছে—
১. ChatGPT ব্যবহার করে চ্যাটবট অ্যাপ বানিয়ে নেওয়া যেতে পারে। সেসব অ্যাপ কাস্টমার সার্ভিস বা ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্সের প্রয়োজনীয়তা মেটাবে। ফলে যে কোনও ব্যক্তি বা ব্যবসায়িক সংস্থার কাছে তা বিক্রি করা যেতে পারে।
advertisement
২. কী ভাবে কোনও প্রকল্পে বা পণ্যের বিপণনে ChatGPT মডেল ব্যবহার করা যায়, সে সম্পর্কে অন্যদিকে প্রশিক্ষণ বা পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে।
৩. কোনও বিশেষ কাজ বা শিল্প ক্ষেত্রে ChatGPT মডেলের কাজ কী ভাবে আরও উন্নত করা যায়, সে সম্পর্কে প্রশিক্ষণের জন্য তথ্য সংগ্রহ করে তা বিক্রি করা যেতে পারে।
৪. সোশ্যাল মিডিয়া, ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য মৌলিক ও মনোগ্রাহী কনটেন্ট তৈরি করা যেতে পারে ChatGPT-র মাধ্যমে।
৫. স্বয়ংক্রিয় ভাবে ব্যবসা ও বিনিয়োগ কৌশল তৈরি করে দিতে পারে ChatGPT। পরামর্শ দেওয়া বা নিজে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে তা কাজে লাগতে পারে।
৬. সাবস্ক্রিপশন বেসড সার্ভিস তৈরি করা যেতে পারে। যেখানে, গ্রাহক নির্দিষ্ট অর্থমূল্যের বিনিময়ে কাস্টমার সার্ভিস, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স বা অন্য কোনও কাজ করতে পারে নির্দিষ্ট চ্যাটবটে।
৭. ব্যবসার কাজে ভাষা একটা বড় বিষয়। ChatGPT-কে কাজে লাগিয়ে ‘ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল অ্যাজ আ সার্ভিস’ (LMaaS) তৈরি করা যেতে পারে। যেখানে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলি কোনও বিশেষ কাজের জন্য টেক্সটের ভাষান্তর, সংক্ষেপকরণ বা অন্য কাজ করতে পারবে অর্থের বিনিময়ে।