আর এই সবই হয়ে উঠতে পারে ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র ব্যবসার অন্যতম অঙ্গ। তবে, এই উপলক্ষ্যে বাজারে নামতে গেলে কেক, চকোলেট, ফুলের দিকেই দৌড়বেন সবাই। সেই ভিড় পাশ কাটিয়ে কীভাবে টাকা কামানো যায় দুই হাতে?
আরও পড়ুন: কবে মিলতে পারে পিএম কিষাণের ১৩তম কিস্তির টাকা? কেবল এই কৃষকরা পাবেন এই টাকা
advertisement
আতিথেয়তা
আগেই বলা হয়েছে, জুটিরাও বিলক্ষণ জানেন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র দিন রেস্তোরাঁ বা কাফে কেমন ভিড়ে ঠাসা থাকে। সেই ভিড়ে সবার তো যেতে ইচ্ছা নাও হতে পারে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাডড়ির একটা ঘর সুন্দর করে সাজিয়ে জুটিদের জন্য খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করাই যায়। মেন্যু কী হবে, সেটাও ছেড়ে দেওয়া যাক তাঁদের উপরেই। কাস্টমাইজেশন আর পার্সোলাইজেশনই এই আতিথেয়তার মূল কথা। সুন্দর একটা সময় কাটানোর অবসর পেলে জুটি আর টাকা দুই আসতে বাধ্য।
আরও পড়ুন: সস্তায় দারুণ ফ্ল্যাট কিনবেন? দুরন্ত ফ্ল্যাট বানাচ্ছে KMDA! হবেই স্বপ্নপূরণ
ভ্যালেন্টাইন কনসালটেন্ট
নামটা গালভরা, কাজটা খুব সহজ। কী করতে বলা হচ্ছে? কীভাবে নিজস্ব একটা সুন্দর সময় কাটানো যায়, তা নিয়ে অনেক ভেবেও বেশিরভাগ সময়ে কিছু ঠিক করতে পারেন না জুটিরা। সেই সিনেমা দেখা, রেস্তোরাঁয় খাওয়ার আর পাঁচটা দিনের মতো কোণঠাসা হয়ে পড়ে বিশেষ দিনের উদযাপন। তাঁদের দিকে বাড়িয়ে দেওয়াই যায় সাহায্যের হাত। ভ্যালেন্টাইন্স উইক জুড়ে সঙ্গে থাকবে এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ- কী করলে মুহূর্ত হয়ে উঠবে অবিস্মরণীয়। এক্ষেত্রে লাগবে শুধু এক সহমর্মী মন, যা অন্য মনের দাবি বুঝে পথ দেখাবে।
কম খরচে সেরা অফার
ভালবাসার মানুষের জন্য সবাই ভাল একটা উপহার কিনতে চান, কিন্তু দামি উপহার কেনার সঙ্গতি তো আর সবার থাকে না। এখানে কাজে আসুক আমাদের ব্যবসায়িক উদ্যোগ। হয় নানা দোকানের সঙ্গে কথা বলে বিক্রেতাদের টেনে আনা যায় এক জায়গায়- একটা ওয়েবসাইট শুধু এর জন্য তৈরি করতে হবে। এই খোঁজই সাইটের ট্রাফিক বা ভিউ বাড়ালে মুনাফাও বাড়বে সমান তালে। লাভ হবে সবার; Love হবে ব্যবসারও!