বিয়ের সময় যৌতুকের দাবী না থাকলেও ৩ ভরি সোনার গহনা দেয় মেয়ের পরিবার। যৌতুক হিসাবে তিন ভরি সোনার গহনা দেয় চম্পার বাড়ি থেকে। মৃতার পরিবারের অভিযোগ বিয়ের ৩ মাস পর থেকেই টাকার দাবী করতে শুরু করে স্বামী সন্তোষ সাহা।এর মধ্যে শ্বশুরবাড়ির দাবী মত ২০ হাজার টাকা দেয় চম্পার দাদা।তারপরও দাবী করতো ব্যবসা বাড়ানোর জন্য আরও টাকা আনতে হবে। এমনকী, বাইক কেনার জন্য টাকার দাবী করে। দাবী মত টাকা না পেয়ে নির্যাতন বাড়তে থাকে চম্পার উপর।মাস তিনেক আগে অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বিষ খায় চম্পা। সন্তোষ লটারীর ব্যবসা করে।অন্যদিকে একমাত্র মেয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে মা কবিতা গোলদারও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
advertisement
Location :
First Published :
May 07, 2018 9:06 PM IST