এই প্রসঙ্গে আজ কথা বলতে চলেছেন কাশীর পণ্ডিত ও জ্যোতিষী স্বামী কানহাইয়া মহারাজ। তিনি জানান যে, ঝাঁটা রাখা এবং ব্যবহারের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। প্রত্যেকেরই উচিত এই নিয়মগুলি অনুসরণ করে চলা। একটা উদাহরণ দিয়েই বোঝানো যাক বিষয়টা। যেমন – ঝাঁটা ব্যবহার করার পর সেটা কখনওই দাঁড় করিয়ে রাখা উচিত নয়। এতে জীবনে তুমুল অসুবিধা সৃষ্টি হতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন:
ঝাঁটায় পা দেওয়া নৈব নৈব চ!
জ্যোতিষাচার্য স্বামী কানহাইয়া মহারাজের মতে, ঝাঁটাতে কখনওই পা দিয়ে স্পর্শ করা উচিত নয়। এতে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন এবং ঘরে দারিদ্র্যের বাতাবরণও তৈরি হতে পারে। আর যদি ভুলবশত ঝাঁটায় পা পড়ে যায়, তাহলে অবশ্যই দেবী লক্ষ্মীর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। অনেক সময়ই অসাবধানবশত ভুল করে ঝাঁটায় পা লেগে যেতে পারে, সেক্ষেত্রে এই প্রতিকারটিই আবশ্যক।
আরও পড়ুন:
ঝাঁটা কেনার নির্দিষ্ট দিন:
শুধু ঝাঁটা রাখা কিংবা ব্যবহারেরই নয়, তা কেনারও নির্দিষ্ট দিন ক্ষণ রয়েছে। জ্যোতিষী স্বামী কানহাইয়া মহারাজ জানান, ঝাড়ু কেনার জন্যও নির্দিষ্ট দিন থাকে। যেমন – রবিবার এবং মঙ্গলবার ভুল করেও ঝাঁটা কেনা চলবে না। এতে দেবী লক্ষ্মী রুষ্ট হতে পারেন। তবে ঝাঁটা কেনার সবচেয়ে শুভ দিন হল শুক্রবার এবং বুধবার। এছাড়া ঝাঁটা সব সময় দক্ষিণ অভিমুখে রাখা উচিত। আর এমন জায়গায় তা রাখতে হবে, যাতে সেটা কেউ সহজে দেখতে না পান।