TRENDING:

Paush Purnima: দেবী বনদুর্গা! পৌষ-পূর্ণিমায় করা হয় জাগ্রত মায়ের পুজো! জানুন

Last Updated:

Paush Purnima: স্থানীয় মানুষদের হাত ধরে এই পুজোর সূচনা। আগে ঠুনঠুনির পুজো নামে পরিচিতি ছিল। এখন বনদুর্গা নামে পুজো পান দেবী।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
শিলিগুড়ি : আগামী সোমবার পৌষ-পূর্ণিমায় হতে চলেছে বনদুর্গা পূজা । তাঁর আগে চলছে জোর কদমে প্রস্তুতি কাজ। দিল্লি ভিটা , চাঁদের খাল জায়গাটি সকলের কাছে অপরিচিত হলেও বন দুর্গার মন্দির হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত । পৌষ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে, এই মন্দিরে বনদুর্গা পূজা হয়ে থাকে। কথিত রয়েছে দেবী চৌধুরানী নৌকা করে করতোয়া নদী হয়ে এখানে আসতেন। ভবানী পাঠক এবং দেবী চৌধুরানীর গোপন আস্তানা ছিল এই জায়গা। তখন অবশ্য ঠুনঠুনি মা বলে এখানে দেবী পুজিত হতেন। এখন এটি বনদুর্গা বলেই সকলের কাছে পরিচিত। বৈকুন্ঠপুর এর জঙ্গলের মাঝে এর অবস্থান।
advertisement

জানা গিয়েছে, ব্রিটিশ আমলে এই পুজোর সূচনা করেছিলেন দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠক। সেই থেকে এখন পর্যন্ত প্রতি বছর বৈকুন্ঠপুরের গভীর জঙ্গলে এই পুজো হয়েছে আসছে।প্রথমে এই পুজোকে ঠুনঠুনির পুজো বলা হতো। তবে বর্তমানে একে বনদুর্গা মায়ের পুজো বলে এখানে প্রতি বছর পৌষমাসে এর পুজো করা হয়। এবছর এই পুজো ৪৪ তম বছরে পদার্পণ করল। রাজগঞ্জে বৈকন্ঠপুর জঙ্গলে দিল্লী ভিটা চাঁদের খালে অনুষ্ঠিত হয় বনদুর্গা পুজো।

advertisement

“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”

প্রসঙ্গত, শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভার অন্তর্গত বৈকন্ঠপুর জঙ্গলের ভেতরে গেলে দেখা মিলবে এই বনদুর্গা মন্দিরের। তবে এই গভীর জঙ্গলের ভেতরে এই মন্দির তৈরি হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে ইতিহাস। কথিত আছে, এখনকার বনদুর্গা মন্দির সেই সময় দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের আস্তানা ছিল। এই স্মৃতি জড়িত স্থানটি সেই সময় দিল্লিভিটা চাঁদের খাল নামে পরিচিত ছিল । যা ইতিহাসের পাতা ঘাটলে সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘দেবী চৌধুরানী’ উপন্যাসেও এই স্থানের কথা উল্লেখ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: বরফে ঢাকা সিকিমের এই হ্রদ যেন এক টুকরো স্বর্গ! জানুন কীভাবে আসবেন

এখানে পূজো দিতে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার সহ বিভিন্ন জেলা থেকে এসে থাকে। বনদুর্গা মন্দির কমিটির সম্পাদক রাজু সাহা বলেন,পুজোর সময়ে বন্যপ্রাণ-মানুষ সংঘাত এড়াতে পুলিশ-প্রশাসন ও বন দফতরও অতি মাত্রায় সতর্ক থাকেন এই সময়। পুজোর দুই দিন বাড়তি নজর দাড়ি থাকছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ।’ বনাঞ্চলের মধ্যে পুজোর সময়ে যাতে কোনও নেশার আসর না বসে সে দিকে কড়া নজর রাখা হবে বলে জানান পুজো কমিটির উদ্যোগতারা। এছাড়াও পুজোর দুই দিন ভক্তদের জন্য থাকছে খিচুড়ি প্রসাদের ব্যবস্থা ।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এ যেন কমলার দেশ...! সামসিং খাসমহলের চোখ ধাঁধানো 'অরেঞ্জ গার্ডেনে' নেমেছে পর্যটকদের ঢল
আরও দেখুন

অনির্বাণ রায়

বাংলা খবর/ খবর/জ্যোতিষকাহন/
Paush Purnima: দেবী বনদুর্গা! পৌষ-পূর্ণিমায় করা হয় জাগ্রত মায়ের পুজো! জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল