এই দিনটি বুধবার, শুক্লা চতুর্দশী তিথি, যা ভরণী নক্ষত্রের অধীন। চতুর্দশী তিথি, যা পূর্ণিমার আগের দিন, একটি বিশেষ এবং শক্তিশালী সময় হিসাবে বিবেচিত হয়। এই দিনে যমের সঙ্গে সম্পর্কিত ভরণী নক্ষত্রের প্রভাব অব্যাহত থাকে, যা আত্মনিয়ন্ত্রণ, গভীর চিন্তাভাবনা এবং জীবনের প্রতি দায়িত্ববোধকে শক্তিশালী করে। পরিঘ যোগ বিকেল ০৪:৫৮ পর্যন্ত স্থায়ী হবে, যা কখনও কখনও ব্যবসায় বাধা বা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে, তবে এর পরের সময়টি ধীরে ধীরে অনুকূল হয়ে ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন: মঙ্গলের গোচরে দূর হবে বাধা! ডিসেম্বরের শুরুতেই ৪ রাশির হাতের মুঠোয় সাফল্য, বাড়বে ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স
চন্দ্র মেষ রাশিতে গোচর করছেন, যার ফলে উদ্যোগ এবং কর্মক্ষেত্রে দ্রুত বৃদ্ধি ঘটবে। এই অবস্থান নতুন চাকরির সূচনা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণকে অনুপ্রাণিত করে, যদিও সাহস এবং রাগ এড়ানো বাঞ্ছনীয়। রিয়েল এস্টেট মরশুমের এই সময়টি স্বাস্থ্য এবং শক্তির ভারসাম্যের প্রতীক।
এই দিন যেন পারমাণবিক শক্তিতে পরিপূর্ণ। চতুর্দশী তিথি আধ্যাত্মিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে বিবেচিত হয় এবং উপবাস, জপ এবং ধ্যানের জন্য সর্বোত্তম। ভরণী নক্ষত্র জীবনের নির্দেশনা এবং দৃঢ়তার ইঙ্গিত দেয়। মেষ রাশির প্রভাব সাহস এবং নেতৃত্ব নিয়ে আসে, তবে রাগ এবং অধৈর্য ক্ষতিকারক হতে পারে। পরিঘ যোগ সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ বিলম্বিত করতে পারে, তাই ধৈর্য এবং সংযম বজায় রাখতে হবে। সামগ্রিকভাবে, এটি আধ্যাত্মিক অনুশীলন, সাহসী সিদ্ধান্ত এবং আত্ম-শৃঙ্খলার জন্য বিশেষভাবে অনুকূল এক দিন।
তিথি: শুক্লা চতুর্দশী
নক্ষত্র: ভরণী
করণ: গর
পক্ষ: শুক্লপক্ষ
যোগ: পরিঘ- বিকেল ০৪:৫৮:৩০
বার: বুধবার
সূর্য এবং চন্দ্র গণনা:
সূর্যোদয়: সকাল ০৭:০৫:৪৩
সূর্যাস্ত: সন্ধ্যা ০৫:৫৫:২০
চন্দ্রোদয়: বিকেল ০৪:১৬:২৫
চন্দ্রাস্ত: ভোর ০৫:০১:৪৭
চান্দ্র রাশি: মেষ
ঋতু: হেমন্ত
হিন্দু মাস এবং বছর:
শক সম্বত: ১৯৪৭
বিক্রম সম্বত: ২০৮২
মাস অমান্ত: মৃগশিরা
মাস পূর্ণিমান্ত: মৃগশিরা
অশুভ মুহূর্ত:
রাহু কাল: দুপুর ১২:৩০:৩২ থেকে দুপুর ০১:৫১:৪৪
যমগণ্ড: সকাল ০৮:২৬:৫৬ থেকে সকাল ০৯:৪৮:০৮
গুলিক কাল: সকাল ১১:০৯:২০ থেকে দুপুর ১২:৩০:৩২
শুভ মুহূর্ত:
অভিজিৎ: দুপুর ১২.০৯.০০ থেকে দুপুর ১২.৫১.০০
