ধন-সম্পদ:
শ্রী গণেশ বলছেন, আর্থিক দিক থেকে বছরটা ভালই। এই পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা না করে কাজের উপর মনোনিবেশ করতে হবে। আর্থিক বিষয়ের উন্নতি হবে। কাঙ্ক্ষিত ফলাফল লাভ করতে পারবেন। প্রত্যাশার তুলনায় বেশি সুবিধা লাভ করতে পারবেন। এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং নভেম্বরে গ্রহ-নক্ষত্রের অনুকূল অবস্থানের কারণে নিশ্চিত ভাবে ইতিবাচক ফলাফল লাভ করতে পারবেন। এই সময় ভাল সম্পদ লাভ হবে। পদোন্নতি এবং বেতনবৃদ্ধির যোগ রয়েছে। তবে ব্যয়ও বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য রক্ষা করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন– প্রেমিকার বিয়ে ভাঙতে এ কী করলেন যুবক! ইন্টারনেটে ভাইরাল প্রেমিকের পাগলামি
প্রেম-বিবাহ:
শ্রী গণেশ বলছেন, পারিবারিক দিক সময়টা উপযুক্ত। মা-বাবার সকলের স্বাস্থ্য ভাল থাকার দরুন পরিবারের বাতাবরণ ভাল থাকবে। পরিবারের সকলের চাহিদা পূরণ করার জন্য কেনাকাটা করবেন এবং পরিবারে আপনার সম্মান বাড়বে। গ্রহ-নক্ষত্রের আশীর্বাদে পরিবারে কোনও শুভ অনুষ্ঠান হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
ব্যবসা:
শ্রী গণেশ বলছেন, কেরিয়ারের ক্ষেত্রে প্রচুর সুযোগ পেতে পারেন। সুযোগের সুবিধা নেওয়ার আগে নিজের এবং নিজের কাজের দিকে ধ্যান দিতে হবে। ভাগ্যের উন্নতিসাধন হবে। কাজের জায়গায় কিছু বাধার সম্মুখীন হতে পারেন। নিজের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সমস্ত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। ব্যবসায়ীরা বড়সড় মুনাফা পেতে পারেন। যাঁরা নতুন ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন, সেটা নিয়ে কাজ করতে হবে বছরের দ্বিতীয় ভাগে।
আরও পড়ুন– বৃষ রাশি; দেখে নিন চলতি বছরে আপনার রাশিফল নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ
শিক্ষা:
শ্রী গণেশ বলছেন, পড়ুয়ারা পরীক্ষায় ভাল ফল করতে পারবেন। যাঁরা উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন, এপ্রিলের পর থেকে তাঁদের জন্য ভাল সময়। এই সময়টায় প্রতিটা বিষয় ভাল ভাবে বুঝতে পারবেন। ভবিষ্যতের বড় কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। বিদেশে যাঁরা পড়াশোনা করার স্বপ্ন দেখেন, তাঁদের জন্য বছরটা ফলদায়ক হবে। ধৈর্য্য ও কঠোর পরিশ্রম কাঙ্ক্ষিত ফলাফল প্রদান করবে। উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারীরা জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাবেন। আর যাঁরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বসতে চান, তাঁরা এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহের পরে সফল হবেন।
আরও পড়ুন-মেষ রাশি; দেখে নিন চলতি বছরে আপনার রাশিফল নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ
স্বাস্থ্য:
শ্রী গণেশ বলছেন, এই বছরটা স্বাস্থ্যের দিক থেকে সচেতন থাকতে হবে। আর বিশেষ করে এপ্রিল পর্যন্ত তো সতর্ক থাকতেই হবে। এই সময়ের মধ্যে গভীর চোট পেতে পারেন। নিজের রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, নাহলে জরুরি কাজ নষ্ট হতে পারে। ওবেসিটি এবং অনিদ্রার সমস্য়া থাকতে পারে। তাহলে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সেই সঙ্গে যোগাসন এবং মেডিটেশন অনুশীলন করতে হবে।