আরও পড়ুন- ৯টি রাজ্যের উপর দিয়ে ৪২৪৭ কিমি পথ! ভারতে সবচেয়ে লম্বা দূরত্ব পাড়ি দেয় কোন ট্রেন?
মেষ (Aries): মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।
তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা। অযথা ছোটখাট বিতর্কে জড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
লাকি সাইন – একটি হ্যান্ডহেল্ড
বৃষ (Taurus): এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।
কোনও পরীক্ষা, ইন্টারভিউ থাকলে ফল ভাল হতে পারে। ভাগ্যোদয়ের সম্ভাবনা।
advertisement
লাকি সাইন – একটি সল্টল্যাম্প
মিথুন (Gemini): মে ২১ থেকে জুন ২০।
জীবনে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। ক্ষুদ্র শিল্পোদ্যোগীরা ঋণ পেতে পারেন।
লাকি সাইন- একটি সলিটায়ার
কর্কট (Cancer): জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।
কাজের জগতে নতুন পথ খুলে যেতে পারে। বাবা মায়ের কোনও সমস্যা থেকে থাকলে তা সমাধান হতে চলেছে।
লাকি সাইন- একটি রোপওয়ে
সিংহ (Leo): জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।
কোনও কোনও মানুষ জীবনে অযথা গোলমাল তৈরি করতে পারে। সে সব থেকে দূরে থাকতে হবে।
লাকি সাইন- একটি সোনালি দরজা
কন্যা (Virgo): অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।
মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে অভিযোগের আঙুল উঠতে পারে। ধৈর্য ধরতে হবে।
লাকি সাইন- একটি রুপোর তার
তুলা (Libra): সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।
শুভ সঙ্কল্পে দৃঢ় থাকতে হবে। মনের মধ্যে দ্বন্দ্ব পুষে রেখে লাভ নেই। প্রতিবেশীরা নাক গলাতে পারে, উপেক্ষা করতে হবে।
লাকি সাইন- একটি কাচের টাম্বলার
বৃশ্চিক (Scorpio): অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।
মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভাবার সময় এসেছে। অনেক রকম ভাবনা চিন্তা না করে নিজের লক্ষ্যে দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে হবে।
লাকি সাইন– একটি নীল অ্যাভেনশরিন
ধনু (Sagittarius): নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।
সমস্যা জটিল হয়ে ওঠার আগেই সমাধান করে ফেলতে হবে। শীঘ্রই কোনও পারিবারিক অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণ আসতে পারে।
লাকি সাইন– এক হ্রদ
মকর (Capricorn): ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।
ইতিমধ্যেই সুযোগ এসে গিয়েছে। সেটিকে সানন্দ গ্রহণ করতে হবে। প্রকাশ্য রাস্তায় টাকা পয়সা সামলে রাখা দরকার।
লাকি সাইন– একটি সাদা মোমবাতি
কুম্ভ (Aquarius): জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।
নিজের লক্ষ্যে স্থির থাকা অবশ্যই ভাল। নতুন কাজের সুযোগ আসতে চলেছে।
লাকি সাইন– একটি কাল ট্যুরমালাইন
মীন (Pisces): ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।
অন্যের সমালোচনা করার দরকার নেই। তাতে সমস্যা বাড়বে। গবেষকদের আরও ধৈর্য ধরতে হবে।
লাকি সাইন- একটি লাল স্কার্ফ
আরও পড়ুন- মণিপুরে বীভৎস ভূমিধ্বস! ১৮ জন সেনা সহ মৃত ২৪! মাটির নীচে আটকে আরও বহু প্রাণ!
পূজা চন্দ্র বিষয়ে কিছু তথ্য:
পূজা চন্দ্র পেশায় একজন হলিস্টিক হিলিং প্র্যাকটিশনার। এরই পাশাপাশি পূজা রেইকি গ্র্যান্ডমাস্টার এবং অন্যান্য হিলিং সার্টিফায়েড মোড নিয়ে গবেষণা করেছেন। টেরোট কার্ড পড়ার পাশাপাশি থেটা, বুদ্ধিস্ট, চক্র এবং পেট হিলিং থেরাপির মতো একাধিক বিষয়ে দক্ষ পূজা চন্দ্র হিলিং এবং এর বিকল্প থেরাপি বিষয়ে সিদ্ধহস্ত।
বিগত ত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলনে হিলিং থেরাপি নিয়ে পূজা এক একটি অসাধারণ কৌশল বা উপায় আবিষ্কার করেছেন।
শৈশব থেকেই একাধিক আধ্যাত্মিক বিষয়ে নিযুক্ত থেকে নিজের মনস্তাত্ত্বিক ক্ষমতাকে তিনি অসাধারণ স্তরে বিকশিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘ জীবনের পরিচর্যায় পূজা একজন সহানুভূতিশীল কিশোরী থেকে উন্নত মানের হিলিং থেরাপিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন।
পূজা মূলত এমন মানুষদের সঙ্গে কাজ করেন যাঁরা বিভিন্ন ধরনের মানসিক বা শারীরিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভোগেন। নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতায় পূজা খুব সহজেই তাঁদের সাইকোলজিক্যাল সিস্টেম এবং সমস্যার জায়গাগুলি অনুধাবন করতে পারেন।
একজন অভিজ্ঞ হিলিং থেরাপিস্ট হিসাবে পূজা বিশ্ব জুড়ে যে কোনও জায়গায় ব্যক্তিগতভাবে এবং দূরত্বে থাকা মানুষদেরও কার্যকর হিলিং সেশন অফার করেন৷ যাঁরা পূজার সঙ্গে যোগাযোগে আগ্রহী তাঁরা তাঁর ওয়েবসাইটে www.citaaraa.com থেরাপি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। ওই ওয়েবসাইটে থেরাপির বর্ণনার পাশাপাশি যাঁরা হিলিং থেরাপির সাহায্য নিয়ে সুস্থ হয়েছেন এমন মানুষরাও তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন।
তবে কেবলমাত্র হিলিং থেরাপিস্টই নন, পূজা চন্দ্র সেই সঙ্গে একজন দক্ষ লেখক, কবি এবং একজন ব্লগারও। তিনি প্রধানত তাঁর নিবন্ধ এবং প্রকাশিত ব্লগের মাধ্যমে নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পছন্দ করেন যা জীবন সম্পর্কে আমাদের নতুন কিছু শেখায়।