পূর্ণিয়ার পণ্ডিত মনোৎপল ঝা বলেন, কলিযুগে মানুষের জীবনে সমস্যার পরিমাণ বেড়েছে। তাই নিজের জীবনের সমস্যাকে সরিয়ে রেখে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কিছু প্রতিকার করা প্রয়োজন।
১১ দিনের প্রতিকার— ১১ দিনের প্রতিকারে সব ধরনের সমস্যার সমাধান হতে পারে। তবে এজন্য সবার আগে নিজের মন এবং হৃদয়কে শান্ত করতে হবে। প্রতিদিনের জীবনচর্যা ঠিক থাকলেই সমস্ত সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
advertisement
সঙ্কটমচন হনুমানের শরণ নিতে হবে। তিনিই কলিযুগে সমস্ত সমস্যা দূর করতে চলেছেন। তিনিই জীবনের প্রতিটি প্রান্তে বিভিন্ন ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারেন।
হনুমান চালিসা পাঠ— অস্থির মনকে একাগ্র করবার জন্য বজরঙ্গবলীর পূজা করা দরকার। হনুমান চালিসা সবচেয়ে সহজ এবং শক্তিশালী মন্ত্র। এটি মনে রাখলে সব কষ্ট দূর হয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গিতে ছাগলের দুধ, পেঁপে পাতার রসে ভরসা করছেন? ফল হতে পারে মারাত্মক, শুনুন বিশেষজ্ঞের কথা
পাশাপাশি রামায়ণের সুন্দরকাণ্ড পাঠ করলেও জীবনের সমস্ত সমস্যা দূর হতে পারে। মঙ্গল থেকে শনিবার পর্যন্ত এগারো দিন হনুমান চালিসা পাঠ করতে হবে। যদি মঙ্গল থেকে শনি, প্রতিদিন একবার সুন্দরকাণ্ড পাঠ করা যায়, তাহলে জীবনের সব সঙ্কট দূর হতে পারে।
প্রতি মঙ্গল এবং শনিবার বজরঙ্গবলীর মন্দিরে তিলের তেলের দু’টি প্রদীপ জ্বালানো উচিত। একটি বজরঙ্গবলীর নামে, অন্যটি ভগবান শনির নামে। এঁরা একে অপরের বন্ধু। মন্দির প্রাঙ্গনে অশ্বত্থ গাছের নিচেই প্রদীপ রাখতে হবে। এতে জীবনের সমস্ত সঙ্কট কেটে যাবে।
(এই প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষের থেকে প্রাপ্ত, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না )