গত ২৮ অগাস্ট এই মামলার রায়দান স্থগিত করে দেয় বিচারপতি এ কে সিক্রি ও বিচারপতি অশোক ভূষণের বেঞ্চ৷ আজ সেই রায় শোনাবে শীর্ষ আদালত৷ সুপ্রিম কোর্ট এর আগে জানায়, এই মামলায় বাজি প্রস্তুতকারক ও দেশের ১৩০ কোটি জনতার স্বাস্থ্য, দুই পক্ষেরই স্বার্থ মাথায় রাখা হচ্ছে৷ সে ক্ষেত্রে এই দুই দিকের ভারসাম্য রক্ষা করে সুপ্রিম কোর্ট কী রায় দেয়, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন একটা বড় অংশের মানুষ৷
advertisement
শীর্ষ আদালতের বক্তব্য, সংবিধানের আর্টিকল ২১ (রাইট টু লাইফ) অনুযায়ী, দেশজুড়ে বাজি পোড়ানোয় নিষেধাজ্ঞার জন্য দুই পক্ষের মানুষেরই স্বার্থ বিবেচনা করা হয়েছে৷ গত ৮ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, বাজি পোড়ানোর জেরে বাতাসে দূষণের মাত্রা অনেকটাই বেড়ে যায়, যার প্রভাব পড়ে মানুষের ফুসফুসে৷
বাজি প্রস্তুতকারীরা সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে বলে, দেশজুড়ে বাজি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ না-করে আরও কড়াই আইন ও নীতি কার্যকর করা উচিত৷
আরও ভিডিও: বাজি কারখানায় বিধ্বংসী আগুন