ভুটভুটি এবং ছোট গাড়ির চালকরা জানান, তাঁরা এই মহাকাল ঠাকুরবাড়ির মাঠে যে গাড়ি রাখেন তার জন্য মহাকাল ঠাকুরবাড়িতে টাকা দেন। এই বিষয়টি অবশ্য অস্বীকার করছে মহাকাল ঠাকুরবাড়ি কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ, ঠাকুরবাড়িতে আসা পুণ্যার্থীরা যে দান-সামগ্রী দেন, সবটাই নাকি সেখানকার পুরহিতেরা নিয়ে যান। মহাকাল ঠাকুরবাড়ি পরিচালন কমিটির সম্পাদক সজল রায় বলেন, ” ফালাকাটা ব্যবসায়ী সমিতির সম্পাদক এবং ফালাকাটার বিডিও-র অনুরোধে এক বছরের জন্য এই মাঠটি পালহাটি হিসেবে ব্যবহার করার জন্য দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দু’বছর হয়ে গেল। এখান থেকে হাড্ডি সরানোর ব্যবস্থা করছে না ব্লক প্রশাসন। এখানে যে-সমস্ত পাল ব্যবসায়ীরা আসেন, তাঁরাও মহাকাল ঠাকুরবাড়িতে প্রাপ্য ভাড়া জমা করেন না। আমরা চাই এই প্রক্রিয়া বন্ধ হোক। ফলে এলাকার পরিবেশ পরিষ্কার থাকবে এবং ঠাকুরবাড়ির পুরনো ঐতিহ্য ফিরে আসবে।”
advertisement
Annanya Dey