১ গ্লাস ‘এই’ জলেই উধাও ব্লাড সুগার!

হিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের চমৎকার উৎস।

অতএব, এটি গুরুতর প্রদাহ, হৃদরোগ, ক্যানসার এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসেও কার্যকর হতে পারে।

এমন পরিস্থিতিতে ফিট থাকতে এই মশলার জল খাওয়া যেতে পারে।

কিডনিতে পাথর, বদহজম, গ‍্যাসের সমস‍্যার জন্যও হিং ব্যবহার করা হয়। 

হিং এলডিএল কোলেস্টেরল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে।

হিং পেটের সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।

এর নিয়মিত ব্যবহার ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম (IBS) কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

হিং সেবন রক্তনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে।

এটি খেলে মস্তিষ্কের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়

ঠাকুমা-দিদিমাদের ‘ধন্বন্তরি’ টোটকা…! সর্দি-কাশি হলেই বাচ্চাকে খাওয়ান ‘এক’ চামচ এই মশলা! 

পড়তে ক্লিক করুন