কব্জিতে রাখী বা কপালে চন্দন ফোঁটা নয়। মনিরুলের হাতে ছিল শাবল আর কুড়াল। প্রতিদিনের মত বড় দিদি এসেছিলেন সকালের খাবার দাবার নিয়ে। সারা বছর যেমন আনেন। সেদিনও ব্যতিক্রম নয়। শুধু দরজা বন্ধ হতেই ছিটকে গেল খাবার দাবার।