৩৪০ দিন মহাকাশে কাটিয়ে ঘরে ফিরলেন নাসার ৩ নভোশ্চর

Last Updated:
1/6
 ৩৪০ দিন বাদে ঘরে ফিরল ঘরের ছেলে ৷ দেশ বা বিদেশ থেকে নয়, সোজা মহাকাশ থেকে পৃথিবী ফিরলেন তিন নভশ্চর ৷ বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে পৃথিবীতে ফিরলেন মার্কিন মহাকাশচারী স্কট কেলি ও দুই রুশ নভশ্চর৷
৩৪০ দিন বাদে ঘরে ফিরল ঘরের ছেলে ৷ দেশ বা বিদেশ থেকে নয়, সোজা মহাকাশ থেকে পৃথিবী ফিরলেন তিন নভশ্চর ৷ বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে পৃথিবীতে ফিরলেন মার্কিন মহাকাশচারী স্কট কেলি ও দুই রুশ নভশ্চর৷
advertisement
2/6
বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে রুশ মহাকাশযানে কাজাখস্তানে নামেন মার্কিন মহাকাশচারী স্কট কেলি। কেলির সঙ্গে সঙ্গে ছিলেন রুশ নভোশ্চর মিখাইল কোর্নিয়েঙ্কো ও  সের্গেই ভলকভ ৷
বুধবার ভারতীয় সময় সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে রুশ মহাকাশযানে কাজাখস্তানে নামেন মার্কিন মহাকাশচারী স্কট কেলি। কেলির সঙ্গে সঙ্গে ছিলেন রুশ নভোশ্চর মিখাইল কোর্নিয়েঙ্কো ও সের্গেই ভলকভ ৷
advertisement
3/6
মার্কিন মুলুকের বাসিন্দা স্কট কেলি সবচেয়ে বেশি দিন মহাকাশযাপনের নজির গড়লেন। ২০১৫-র মার্চে এক বছর মহাকাশবাসের লক্ষ্য নিয়ে মহাশূন্যে পাড়ি দেন ৫২ বছরের স্কট কেলি।
মার্কিন মুলুকের বাসিন্দা স্কট কেলি সবচেয়ে বেশি দিন মহাকাশযাপনের নজির গড়লেন। ২০১৫-র মার্চে এক বছর মহাকাশবাসের লক্ষ্য নিয়ে মহাশূন্যে পাড়ি দেন ৫২ বছরের স্কট কেলি।
advertisement
4/6
স্কট কেলি চার দফায় মোট ৫২০ দিন মহাকাশবাস করেছেন। রাশিয়ার গেন্নাদি পডলকার দখলে এই রেকর্ড। তিনি মোট ৮৭৯ দিন মহাকাশে ছিলেন।
স্কট কেলি চার দফায় মোট ৫২০ দিন মহাকাশবাস করেছেন। রাশিয়ার গেন্নাদি পডলকার দখলে এই রেকর্ড। তিনি মোট ৮৭৯ দিন মহাকাশে ছিলেন।
advertisement
5/6
প্রায় এক বছরের মহাকাশবাসে কেলি ও তাঁর সহযোগী নভশ্চররা ১৪৪ মাইল পথ অতিক্রম করেছেন ৷ ৫৪৪০ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেছেন ৷ অসংখ্য বার সূর্যগ্রহণ দেখেছেন ৷
প্রায় এক বছরের মহাকাশবাসে কেলি ও তাঁর সহযোগী নভশ্চররা ১৪৪ মাইল পথ অতিক্রম করেছেন ৷ ৫৪৪০ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করেছেন ৷ অসংখ্য বার সূর্যগ্রহণ দেখেছেন ৷
advertisement
6/6
মহাকাশ স্টেশনে নানা অভিজ্ঞতা হয়েছে কেলিদের। তাঁদের পাঠানো ছবি লাল গ্রহ সম্পর্কে কৌতূহল বাড়িয়ে তুলেছে। কেলিদের অভিজ্ঞতা মঙ্গল অভিযানের ক্ষেত্রে নাসার একটি বড় পদক্ষেপ বলে মনে করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। মঙ্গল ও মহাকাশ স্টেশনের পরিবেশ আলাদা হলেও পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থেকে ২৩ কোটি কিলোমিটার দূরে ছিলেন কেলি। সেখানে পেশিতে টান ধরা, হাড় ক্ষয়, ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তি, অনিদ্রার মতো শারীরিক সমস্যার মুখে পড়েছেন নভশ্চররা। মঙ্গল মনুষ্যবাসের কতটা উপযুক্ত, তার আঁচ পাওয়া যাবে কেলিদের শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে। স্কট কেলির যমজ ভাইয়ের নাম মার্ক। এক বছর মহাশূন্যে থাকার ফলে দুই ভাইয়ের চেহারায় কতটা পার্থক্য হল, তা নিয়েও রয়েছে কৌতূহল।
মহাকাশ স্টেশনে নানা অভিজ্ঞতা হয়েছে কেলিদের। তাঁদের পাঠানো ছবি লাল গ্রহ সম্পর্কে কৌতূহল বাড়িয়ে তুলেছে। কেলিদের অভিজ্ঞতা মঙ্গল অভিযানের ক্ষেত্রে নাসার একটি বড় পদক্ষেপ বলে মনে করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। মঙ্গল ও মহাকাশ স্টেশনের পরিবেশ আলাদা হলেও পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থেকে ২৩ কোটি কিলোমিটার দূরে ছিলেন কেলি। সেখানে পেশিতে টান ধরা, হাড় ক্ষয়, ক্ষীণ দৃষ্টিশক্তি, অনিদ্রার মতো শারীরিক সমস্যার মুখে পড়েছেন নভশ্চররা। মঙ্গল মনুষ্যবাসের কতটা উপযুক্ত, তার আঁচ পাওয়া যাবে কেলিদের শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে। স্কট কেলির যমজ ভাইয়ের নাম মার্ক। এক বছর মহাশূন্যে থাকার ফলে দুই ভাইয়ের চেহারায় কতটা পার্থক্য হল, তা নিয়েও রয়েছে কৌতূহল।
advertisement
advertisement
advertisement