Dirty Earbuds Health Risks: অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহার করছেন? সাবধান! হতে পারে কানের ইনফেকশন থেকে শ্রবণশক্তি হ্রাস, ঝুঁকি এড়াতে জানুন এই জরুরি নিয়ম

Last Updated:
Dirty Earbuds Health Risks: বেশিরভাগ মানুষই ইয়ারবাড পরিষ্কার করার বিষয়টি এড়িয়ে যান, কিন্তু অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহার করলে কানে সংক্রমণ, শ্রবণ সমস্যা ও ত্বকের রোগ হতে পারে। জেনে নিন এর ক্ষতি এবং ইয়ারবাড পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম
1/10
আমরা অনেকেই প্রতিদিন ইয়ারবাড ব্যবহার করি- কাজের সময়, ভ্রমণের সময় বা বিশ্রামের সময়। কিন্তু খুব কম মানুষই এগুলো পরিষ্কার করার কথা ভাবে। এই ছোট ডিভাইসগুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা আমাদের কানের ভেতরে থাকে এবং ধীরে ধীরে কানের ময়লা, ঘাম, ধুলো, ব্যাকটেরিয়া এবং মৃত ত্বক জমা করে। যখন কেউ অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহার করতে থাকে, তখন সেই সমস্ত নোংরা জিনিস বার বার কানের ভেতরে ঠেলে দেওয়া হয়।
আমরা অনেকেই প্রতিদিন ইয়ারবাড ব্যবহার করি- কাজের সময়, ভ্রমণের সময় বা বিশ্রামের সময়। কিন্তু খুব কম মানুষই এগুলো পরিষ্কার করার কথা ভাবে। এই ছোট ডিভাইসগুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা আমাদের কানের ভেতরে থাকে এবং ধীরে ধীরে কানের ময়লা, ঘাম, ধুলো, ব্যাকটেরিয়া এবং মৃত ত্বক জমা করে। যখন কেউ অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহার করতে থাকে, তখন সেই সমস্ত নোংরা জিনিস বার বার কানের ভেতরে ঠেলে দেওয়া হয়।
advertisement
2/10
বিষয়টি কানের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে, শব্দের মান কমিয়ে দিতে পারে এবং এমনকি দামি ইয়ারবাডগুলো তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করতে বাধ্য করতে পারে। নিয়মিত ইয়ারবাড পরিষ্কার করা সহজ, দ্রুত এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিষয়টি কানের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে, শব্দের মান কমিয়ে দিতে পারে এবং এমনকি দামি ইয়ারবাডগুলো তাড়াতাড়ি পরিবর্তন করতে বাধ্য করতে পারে। নিয়মিত ইয়ারবাড পরিষ্কার করা সহজ, দ্রুত এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
3/10
প্রতিদিন অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহারের স্বাস্থ্য ঝুঁকি: কানের ভেতরের অংশ উষ্ণ এবং কিছুটা আর্দ্র, যা এটিকে এমনিতেই সংবেদনশীল করে তোলে। যখন অপরিষ্কার ইয়ারবাড ভেতরে যায়, তখন ব্যাকটেরিয়া এবং ময়লা কানের আরও গভীরে চলে যায়। এটি সংক্রমণের জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে।
প্রতিদিন অপরিষ্কার ইয়ারবাড ব্যবহারের স্বাস্থ্য ঝুঁকি:কানের ভেতরের অংশ উষ্ণ এবং কিছুটা আর্দ্র, যা এটিকে এমনিতেই সংবেদনশীল করে তোলে। যখন অপরিষ্কার ইয়ারবাড ভেতরে যায়, তখন ব্যাকটেরিয়া এবং ময়লা কানের আরও গভীরে চলে যায়। এটি সংক্রমণের জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে।
advertisement
4/10
একটি সাধারণ সমস্যা হল কানের বাইরের অংশের সংক্রমণ, যাকে সুইমার ইয়ারও বলা হয়। এর ফলে ব্যথা, চুলকানি, লালচে ভাব এবং কখনও কখনও পুঁজ বের হতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে অপরিষ্কার বা অন্যের ব্যবহৃত ইয়ারবাড কানে স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস এবং ই. কোলাই-এর মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া স্থানান্তর করতে পারে।
একটি সাধারণ সমস্যা হল কানের বাইরের অংশের সংক্রমণ, যাকে সুইমার ইয়ারও বলা হয়। এর ফলে ব্যথা, চুলকানি, লালচে ভাব এবং কখনও কখনও পুঁজ বের হতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে অপরিষ্কার বা অন্যের ব্যবহৃত ইয়ারবাড কানে স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস এবং ই. কোলাই-এর মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া স্থানান্তর করতে পারে।
advertisement
5/10
যাঁরা নিয়মিত ইন-ইয়ার হেডফোন ব্যবহার করেন, কিন্তু পরিষ্কার করেন না, তাঁদের কানের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। লক্ষণগুলোর মধ্যে থাকতে পারে ফোলাভাব, শোনার সমস্যা, অবিরাম চুলকানি এবং এমন অস্বস্তি যা সহজে দূর হয় না।
যাঁরা নিয়মিত ইন-ইয়ার হেডফোন ব্যবহার করেন, কিন্তু পরিষ্কার করেন না, তাঁদের কানের সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। লক্ষণগুলোর মধ্যে থাকতে পারে ফোলাভাব, শোনার সমস্যা, অবিরাম চুলকানি এবং এমন অস্বস্তি যা সহজে দূর হয় না।
advertisement
6/10
অপরিষ্কার ইয়ারবাড কানে ময়লা জমা এবং শ্রবণ সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে: ইয়ারবাড পরিষ্কার না রাখলে তা শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে। কানের ময়লা প্রাকৃতিকভাবে বেরিয়ে আসার সুযোগ না দিয়ে অপরিষ্কার ইয়ারবাডগুলো সেগুলোকে কানের ভেতরে ঠেলে দেয়। এর ফলে শক্ত ময়লা জমে যায়।
অপরিষ্কার ইয়ারবাড কানে ময়লা জমা এবং শ্রবণ সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে:ইয়ারবাড পরিষ্কার না রাখলে তা শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে। কানের ময়লা প্রাকৃতিকভাবে বেরিয়ে আসার সুযোগ না দিয়ে অপরিষ্কার ইয়ারবাডগুলো সেগুলোকে কানের ভেতরে ঠেলে দেয়। এর ফলে শক্ত ময়লা জমে যায়।
advertisement
7/10
এটি সাময়িক শ্রবণশক্তি হ্রাস, কানের ব্যথা এবং টিনিটাস নামে পরিচিত কানে ভোঁ-ভোঁ শব্দ সৃষ্টি করতে পারে। একই সঙ্গে, ইয়ারবাডে আটকে থাকা ময়লা শব্দকে বাধা দেয়। এতে অডিওর শব্দ কম শোনা যায়, যা ভলিউম বাড়াতে বাধ্য করে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে।
এটি সাময়িক শ্রবণশক্তি হ্রাস, কানের ব্যথা এবং টিনিটাস নামে পরিচিত কানে ভোঁ-ভোঁ শব্দ সৃষ্টি করতে পারে। একই সঙ্গে, ইয়ারবাডে আটকে থাকা ময়লা শব্দকে বাধা দেয়। এতে অডিওর শব্দ কম শোনা যায়, যা ভলিউম বাড়াতে বাধ্য করে, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে।
advertisement
8/10
অপরিষ্কার ইয়ারবাড থেকে ত্বকের সমস্যা এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া: ইয়ারবাডের ঘাম, তেল এবং ব্যাকটেরিয়া কানের চারপাশের ত্বকে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। অনেকেই ব্রণ, ফুসকুড়ি বা চুলকানির সম্মুখীন হয়। এমনকি কারও কারও কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস হতে পারে, যার ফলে ত্বক লাল এবং চুলকানিযুক্ত হয়। যদি ত্বক সংবেদনশীল হয় বা একজিমা থাকে, তবে অপরিষ্কার ইয়ারবাড সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
অপরিষ্কার ইয়ারবাড থেকে ত্বকের সমস্যা এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া:ইয়ারবাডের ঘাম, তেল এবং ব্যাকটেরিয়া কানের চারপাশের ত্বকে জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। অনেকেই ব্রণ, ফুসকুড়ি বা চুলকানির সম্মুখীন হয়। এমনকি কারও কারও কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস হতে পারে, যার ফলে ত্বক লাল এবং চুলকানিযুক্ত হয়। যদি ত্বক সংবেদনশীল হয় বা একজিমা থাকে, তবে অপরিষ্কার ইয়ারবাড সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
advertisement
9/10
অপরিষ্কার ইয়ারবাড শব্দের মান এবং কার্যকাল কমিয়ে দেয়: কানের ময়লা স্পিকারের জালিকা বন্ধ করে দেয়, ফলে শব্দ নিস্তেজ এবং দুর্বল শোনায়। অনেক ইয়ারবাড নষ্ট না হয়েও শুধু অপরিষ্কার থাকার কারণেই ভাল শব্দ দেওয়া বন্ধ করে দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ময়লা জমে স্পিকারের স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে, যা তাড়াতাড়ি ইয়ারবাড পরিবর্তন করতে বাধ্য করে। 
অপরিষ্কার ইয়ারবাড শব্দের মান এবং কার্যকাল কমিয়ে দেয়:কানের ময়লা স্পিকারের জালিকা বন্ধ করে দেয়, ফলে শব্দ নিস্তেজ এবং দুর্বল শোনায়। অনেক ইয়ারবাড নষ্ট না হয়েও শুধু অপরিষ্কার থাকার কারণেই ভাল শব্দ দেওয়া বন্ধ করে দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ময়লা জমে স্পিকারের স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে, যা তাড়াতাড়ি ইয়ারবাড পরিবর্তন করতে বাধ্য করে।
advertisement
10/10
ইয়ারবাডগুলো কত ঘন ঘন পরিষ্কার করা উচিত: প্রতিদিন একটি শুকনো কাপড় দিয়ে ইয়ারবাডগুলো মুছে ফেলতে হবে। সপ্তাহে একবার একটি নরম কাপড়, কটন সোয়াব এবং ৭০% অ্যালকোহল ব্যবহার করে ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে। সিলিকনের টিপসগুলো আলাদাভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে এবং ব্যবহারের আগে পুরোপুরি শুকিয়ে নিতে হবে। পরিষ্কার করতে কয়েক মিনিট সময় লাগলেও এটি কান এবং টাকা দুটোই বাঁচাবে।
ইয়ারবাডগুলো কত ঘন ঘন পরিষ্কার করা উচিত:প্রতিদিন একটি শুকনো কাপড় দিয়ে ইয়ারবাডগুলো মুছে ফেলতে হবে। সপ্তাহে একবার একটি নরম কাপড়, কটন সোয়াব এবং ৭০% অ্যালকোহল ব্যবহার করে ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে। সিলিকনের টিপসগুলো আলাদাভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে এবং ব্যবহারের আগে পুরোপুরি শুকিয়ে নিতে হবে। পরিষ্কার করতে কয়েক মিনিট সময় লাগলেও এটি কান এবং টাকা দুটোই বাঁচাবে।
advertisement
advertisement
advertisement