আপনি কি বালিশের নিচে ফোন রেখে ঘুমান? এখনই সাবধান না হলেই সব শেষ! পিছু ছাড়বে না এইসব ভয়াবহ রোগ!

Last Updated:
বালিশের নিচে স্মার্টফোন রেখে ঘুমানো কতটা ক্ষতিকর? নীল আলোর প্রভাব থেকে রেডিয়েশন পর্যন্ত সম্ভাব্য বিপদগুলো জানুন এবং রাতে ঘুমানোর সময় ফোন কতটা দূরে রাখা উচিত, তা বিশদে জেনে নিন।
1/6
মোবাইল ফোন কিংবা স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোন হাতে নিয়ে দিন শুরু হয়। আর সেটা চলতে থাকে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত। স্মার্টফোন স্ক্রোল করেই কেটে যায় দিনের বেশিরভাগ সময়। এক মুহূর্তও বোধহয় স্মার্টফোন ছাড়া ভাবাই যায় না। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগেও চলতে থাকে স্ক্রোলিং।
মোবাইল ফোন কিংবা স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে ফোন হাতে নিয়ে দিন শুরু হয়। আর সেটা চলতে থাকে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত। স্মার্টফোন স্ক্রোল করেই কেটে যায় দিনের বেশিরভাগ সময়। এক মুহূর্তও বোধহয় স্মার্টফোন ছাড়া ভাবাই যায় না। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগেও চলতে থাকে স্ক্রোলিং।
advertisement
2/6
ফলে অনেক সময় আমরা ফোন চার্জে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। কিংবা বালিশের তলায় স্মার্টফোন রেখে ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু ঘুমোনোর সময় বালিশের নীচে কিংবা বালিশের আশপাশে কি স্মার্টফোন রাখা উচিত। অনেকের মধ্যেই এই অভ্যাস রয়েছে। তাই এই অভ্যাস থাকলে কী করণীয়।
ফলে অনেক সময় আমরা ফোন চার্জে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। কিংবা বালিশের তলায় স্মার্টফোন রেখে ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু ঘুমোনোর সময় বালিশের নীচে কিংবা বালিশের আশপাশে কি স্মার্টফোন রাখা উচিত। অনেকের মধ্যেই এই অভ্যাস রয়েছে। তাই এই অভ্যাস থাকলে কী করণীয়।
advertisement
3/6
আসলে রাতের বেলায় ঘুমানোর সময় বালিশের নীচে মোবাইল রাখার ভুল ভুলেও করা উচিত নয়। এমন অভ্যাস থাকলে তা অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ বালিশের তলায় কিংবা বালিশের আশপাশে মোবাইল ফোন রাখার কারণে শরীরের উপর তা নানাবিধ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তাহলে বালিশ কিংবা নিজের থেকে কতটা দূরে স্মার্টফোন রাখা উচিত, সেটাই আজকের প্রতিবেদন থেকে জেনে নেওয়া যাক।
আসলে রাতের বেলায় ঘুমানোর সময় বালিশের নীচে মোবাইল রাখার ভুল ভুলেও করা উচিত নয়। এমন অভ্যাস থাকলে তা অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ বালিশের তলায় কিংবা বালিশের আশপাশে মোবাইল ফোন রাখার কারণে শরীরের উপর তা নানাবিধ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। তাহলে বালিশ কিংবা নিজের থেকে কতটা দূরে স্মার্টফোন রাখা উচিত, সেটাই আজকের প্রতিবেদন থেকে জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
4/6
শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব: রাতে বালিশের তলায় কিংবা বালিশের আশপাশে ফোন রেখে ঘুমোলে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। কারণ স্মার্টফোনের স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো আমাদের দেহের মেলাটোনিন হরমোনকে প্রভাবিত করতে পারে। যার কারণে ঘুমের মান খারাপ হতে শুরু করে এবং ঘুমও দেরিতে আসে। এর ফলে ঘুমের অভাব, ক্লান্তি এবং মানসিক অবসাদের ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। ধীরে ধীরে অনিদ্রা রোগ গ্রাস করতে থাকে। এছাড়াও ফোনে ক্রমাগত নোটিফিকেশন এবং অ্যালার্ট আসতে থাকে। যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব: রাতে বালিশের তলায় কিংবা বালিশের আশপাশে ফোন রেখে ঘুমোলে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। কারণ স্মার্টফোনের স্ক্রিন থেকে নির্গত নীল আলো আমাদের দেহের মেলাটোনিন হরমোনকে প্রভাবিত করতে পারে। যার কারণে ঘুমের মান খারাপ হতে শুরু করে এবং ঘুমও দেরিতে আসে। এর ফলে ঘুমের অভাব, ক্লান্তি এবং মানসিক অবসাদের ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। ধীরে ধীরে অনিদ্রা রোগ গ্রাস করতে থাকে। এছাড়াও ফোনে ক্রমাগত নোটিফিকেশন এবং অ্যালার্ট আসতে থাকে। যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
advertisement
5/6
এখানেই শেষ নয়, স্মার্টফোন থেকে ক্রমাগত আরএফ (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি) রেডিয়েশন নির্গত হয়। যা মস্তিষ্ক এবং শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আর দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল রেডিয়েশনের সংস্পর্শে থাকার ফলে দেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে।
এখানেই শেষ নয়, স্মার্টফোন থেকে ক্রমাগত আরএফ (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি) রেডিয়েশন নির্গত হয়। যা মস্তিষ্ক এবং শরীরের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আর দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল রেডিয়েশনের সংস্পর্শে থাকার ফলে দেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিতে পারে।
advertisement
6/6
তাহলে ঘুমের সময় নিজের থেকে স্মার্টফোন কত দূরে রাখা উচিত? রাতে ঘুমোনোর সময় নিজের থেকে স্মার্টফোনটি কমপক্ষে ৩-৪ ফুট (প্রায় ১ মিটার) দূরে রাখা উচিত। যাতে এর রেডিয়েশন, নীল আলো এবং অতিরিক্ত গরম আমাদের শরীর ও মনের উপর প্রভাব না ফেলতে পারে।
তাহলে ঘুমের সময় নিজের থেকে স্মার্টফোন কত দূরে রাখা উচিত? রাতে ঘুমোনোর সময় নিজের থেকে স্মার্টফোনটি কমপক্ষে ৩-৪ ফুট (প্রায় ১ মিটার) দূরে রাখা উচিত। যাতে এর রেডিয়েশন, নীল আলো এবং অতিরিক্ত গরম আমাদের শরীর ও মনের উপর প্রভাব না ফেলতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement