Refrigerator Tips: বর্ষায় এই তাপমাত্রায় রাখছেন তো ফ্রিজ? না হলে কিন্তু দু'দিনে খারাপ হবে ফ্রিজ! জানুন

Last Updated:
Refrigerator Tips: আসলে এই সময় টানা বৃষ্টিপাতের ফলে তাপমাত্রা কমলেও আর্দ্রতা বাড়তে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ফ্রিজে সঠিক তাপমাত্রা সেট করা আবশ্যক।
1/7
বর্ষা ঢুকতে না ঢুকতেই শুরু হয়েছে নানা সমস্যা। যেমন - পোকামাকড়ের উপদ্রব তো আছেই। সেই সঙ্গে ছত্রাক এবং সংক্রমণের আশঙ্কাও রয়েছে। এই সময় তাই বাড়ির ফ্রিজ পরিষ্কার রাখা আবশ্যক। কারণ ফ্রিজ পরিষ্কার না রাখলে কিংবা তা সঠিক তাপমাত্রায় না চালালে ছত্রাক তৈরি হতে পারে।
বর্ষা ঢুকতে না ঢুকতেই শুরু হয়েছে নানা সমস্যা। যেমন - পোকামাকড়ের উপদ্রব তো আছেই। সেই সঙ্গে ছত্রাক এবং সংক্রমণের আশঙ্কাও রয়েছে। এই সময় তাই বাড়ির ফ্রিজ পরিষ্কার রাখা আবশ্যক। কারণ ফ্রিজ পরিষ্কার না রাখলে কিংবা তা সঠিক তাপমাত্রায় না চালালে ছত্রাক তৈরি হতে পারে।
advertisement
2/7
এমনকী ঘাঁটি পর্যন্ত গেড়ে বসতে পারে ছত্রাক। আসলে এই সময় টানা বৃষ্টিপাতের ফলে তাপমাত্রা কমলেও আর্দ্রতা বাড়তে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ফ্রিজে সঠিক তাপমাত্রা সেট করা আবশ্যক। তাহলে বর্ষার মরশুমে ফ্রিজের তাপমাত্রা কেমন থাকা উচিত, সেই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
এমনকী ঘাঁটি পর্যন্ত গেড়ে বসতে পারে ছত্রাক। আসলে এই সময় টানা বৃষ্টিপাতের ফলে তাপমাত্রা কমলেও আর্দ্রতা বাড়তে থাকে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ফ্রিজে সঠিক তাপমাত্রা সেট করা আবশ্যক। তাহলে বর্ষার মরশুমে ফ্রিজের তাপমাত্রা কেমন থাকা উচিত, সেই বিষয়েই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
advertisement
3/7
বর্ষার সময় রেফ্রিজারেটরের আদর্শ তাপমাত্রা এবং যত্নের উপায়: বর্ষা অথবা অন্য কোনও ঋতুতে রেফ্রিজারেটর চালানোর ক্ষেত্রে আদর্শ তাপমাত্রা হল ১.৭ ডিগ্রি থেকে ৩.৩ ডিগ্রি। আসলে এই তাপমাত্রা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি এবং বিকাশ রোধ করে। সেই সঙ্গে খাবারকে টাটকা আর তাজা রাখতেও সহায়তা করে। তাই ফ্রিজের তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নিচেই সেট করার চেষ্টা করতে হবে।
বর্ষার সময় রেফ্রিজারেটরের আদর্শ তাপমাত্রা এবং যত্নের উপায়: বর্ষা অথবা অন্য কোনও ঋতুতে রেফ্রিজারেটর চালানোর ক্ষেত্রে আদর্শ তাপমাত্রা হল ১.৭ ডিগ্রি থেকে ৩.৩ ডিগ্রি। আসলে এই তাপমাত্রা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি এবং বিকাশ রোধ করে। সেই সঙ্গে খাবারকে টাটকা আর তাজা রাখতেও সহায়তা করে। তাই ফ্রিজের তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রির নিচেই সেট করার চেষ্টা করতে হবে।
advertisement
4/7
তবে অনেক সময় রেফ্রিজারেটরের এক-একটি মডেলের তাপমাত্রার সেটিংস ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই ফ্রিজ কেনার সময় পাওয়া ইউজার ম্যানুয়ালটি পড়ে নেওয়া আবশ্যক। এছাড়া কোথাও বোঝার সমস্যা থাকলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে কল করে কথা বলেও নেওয়া যেতে পারে।
তবে অনেক সময় রেফ্রিজারেটরের এক-একটি মডেলের তাপমাত্রার সেটিংস ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই ফ্রিজ কেনার সময় পাওয়া ইউজার ম্যানুয়ালটি পড়ে নেওয়া আবশ্যক। এছাড়া কোথাও বোঝার সমস্যা থাকলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে কল করে কথা বলেও নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
5/7
এর পাশাপাশি আরও একটি বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখা উচিত। সেটি হল যে জায়গায় বসবাস করছেন, সেই জায়গার পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার মাত্রা। যেসব জায়গায় তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার মাত্রা বেশি, সেই সব জায়গায় রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা যতটা সম্ভব কম রাখতে হবে। যাতে রেফ্রিজারেটরের খাবার টাটকা এবং তাজা থাকে।
এর পাশাপাশি আরও একটি বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখা উচিত। সেটি হল যে জায়গায় বসবাস করছেন, সেই জায়গার পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার মাত্রা। যেসব জায়গায় তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতার মাত্রা বেশি, সেই সব জায়গায় রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রা যতটা সম্ভব কম রাখতে হবে। যাতে রেফ্রিজারেটরের খাবার টাটকা এবং তাজা থাকে।
advertisement
6/7
এটা তো না হয় গেল রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রার কথা। এবার আসা যাক আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে! কারণ মাথায় রাখতে হবে যে, ফ্রিজে খাবার তাজা রাখার জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করা আবশ্যক। ফ্রিজের কোন অংশে যেন ছত্রাক জমতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। এখানেই শেষ নয়, ফ্রিজ সম্পূর্ণ ভাবে ভর্তি রাখা চলবে না। এতে বাতাস চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়।
এটা তো না হয় গেল রেফ্রিজারেটরের তাপমাত্রার কথা। এবার আসা যাক আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে! কারণ মাথায় রাখতে হবে যে, ফ্রিজে খাবার তাজা রাখার জন্য ফ্রিজ পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করা আবশ্যক। ফ্রিজের কোন অংশে যেন ছত্রাক জমতে না পারে, সেদিকে লক্ষ্য রাখা উচিত। এখানেই শেষ নয়, ফ্রিজ সম্পূর্ণ ভাবে ভর্তি রাখা চলবে না। এতে বাতাস চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়।
advertisement
7/7
 খাবার টাটকা রাখার জন্য সব সময় বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা অংশে রাখতে হবে। এর পাশাপাশি খাবার সব সময় এয়ারটাইট পাত্রে রাখা উচিত। সেটা সম্ভব না হলেও খাবার ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে।
খাবার টাটকা রাখার জন্য সব সময় বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা অংশে রাখতে হবে। এর পাশাপাশি খাবার সব সময় এয়ারটাইট পাত্রে রাখা উচিত। সেটা সম্ভব না হলেও খাবার ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement