India-Pakistan Tension: ভারত পাক সম্পর্ক তলানিতে, যুদ্ধ শুরু হলে বাঁচতে এই জিনিসগুলি কিন্তু মাস্ট! কিনে রাখুন এখনই...

গত ২২ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ের বৈসরণ ভ্যালিতে ভয়ঙ্কর জঙ্গি হামলা নাড়িয়ে দিয়েছিল গোটা দেশকে। নিহত হয়েছিলেন সেখানে বেড়াতে আসা পর্যটকরা। সেই জঙ্গি হানার প্রত্যুত্তর দিতে সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। যার নাম অপারেশন সিঁদুর। মাঝ রাতে পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

এরপর থেকেই ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছে গিয়েছে। ফলে সীমান্তে এখন সাজো সাজো রব। যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রয়েছে সশস্ত্র বাহিনীও। অন্যদিকে যে কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকার সঙ্কেত পেয়ে গিয়েছেন সমগ্র ভারতবাসী। গত ৭ মে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠিত হয়েছে মক ড্রিল।

ভারত এবং পাকিস্তানের উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হল, নিজের পরিবারের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতের নাগরিকদের জন্য উপযোগী হতে পারে বিশেষ কিছু গ্যাজেট। তাই কোন কোন গ্যাজেট প্রত্যেকের নিজের ঘরে রাখা উচিত আর কোনগুলি পরিবারকে নিরাপদ রাখবে, সেগুলির বিষয়েই বিশদে আলোচনা করে নেওয়া যাক। আসলে যুদ্ধের আবহে যোগাযোগ, নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য প্রত্যেক ভারতীয়ের ঘরেই এই ৫টি গ্যাজেট থাকা উচিত।যুদ্ধের আবহে বাড়িতে রাখতেই হবে এই ৫টি গ্যাজেট:

পাওয়ার ব্যাঙ্ক: কোনও সময় পাওয়ার কাট হয়ে গেলে নিজের মোবাইল এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলি চার্জ করার জন্য পাওয়ার ব্যাঙ্ক সঙ্গে রাখা অত্যন্ত জরুরি।

রেডিও: ইন্টারনেট এবং মোবাইল নেটওয়ার্ক শাটডাউন বা বন্ধ হয়ে গেলে সাম্প্রতিক খবর এবং সরকারি নির্দেশ শোনার জন্য ঘরে রাখতে হবে একটি রেডিও।

টর্চ: অন্ধকার বা ব্ল্যাকআউট হয়ে গেলে সঙ্গে একটি ভাল মানের টর্চ রেখে দিতে হবে। কারণ অন্ধকারে আলোর জন্য তা সঙ্গে রাখা আবশ্যক।

ফার্স্ট এইড কিট: জরুরিকালীন পরিস্থিতি চলাকালীন কেউ যদি কোনও চোট পান, তার জন্য ফার্স্ট এইড কিট হাতের সামনে রাখা জরুরি। কারণ এটি উপযোগী হতে পারে। ওই কিটে রাখতে হবে ব্যান্ডেজ, অ্যান্টিসেপটিক ক্রিম, পেনকিলার ইত্যাদি।

ওয়াটার পিউরিফায়ার :বিশুদ্ধ জলের জোগান যাতে সব সময় থাকে, তার জন্য সঙ্গে রাখতে হবে একটি পোর্টেবল ওয়াটার পিউরিফায়ার।

এই পাঁচটি গ্যাজেট বাড়িতে থাকলে যে কোনও জরুরিকালীন পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে পারবেন ভারতের নাগরিকরা। সেই সঙ্গে সকল পরিবারের নিরাপত্তাও বজায় থাকবে।