গাড়ির সিট থেকে হতে পারে মারণ রোগ! ভয়ঙ্কর কেমিক্যালের হদিশ! বিস্ফোরক তথ্য রিপোর্টে

Last Updated:
Cars- গত ৭ মে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি জার্নালে সেই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ গাড়িতেই ফ্লেম রিটার্ড্যান্ট কেমিক্যাল, টিরিসিআইপিপি এবং টিসিইপি থাকে। আর এগুলো প্রত্যেকটিই কার্সিনোজেনিক।
1/7
গাড়িতে কি কার্সিনোজেন থাকে? আসলে গাড়ির বিভিন্ন অংশে ব্যবহৃত কেমিক্যাল বা রাসায়নিকের জেরে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। আর নতুন একটি গবেষণায় এই তথ্যই উঠে এসেছে। গত ৭ মে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি জার্নালে সেই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
গাড়িতে কি কার্সিনোজেন থাকে? আসলে গাড়ির বিভিন্ন অংশে ব্যবহৃত কেমিক্যাল বা রাসায়নিকের জেরে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা প্রবল। আর নতুন একটি গবেষণায় এই তথ্যই উঠে এসেছে। গত ৭ মে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি জার্নালে সেই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
advertisement
2/7
যেখানে বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ গাড়িতেই ফ্লেম রিটার্ড্যান্ট কেমিক্যাল, টিরিসিআইপিপি এবং টিসিইপি থাকে। আর এগুলো প্রত্যেকটিই কার্সিনোজেনিক। যা স্নায়ুতন্ত্র এবং প্রজননের ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ডেকে আনে।
যেখানে বলা হয়েছে যে, অধিকাংশ গাড়িতেই ফ্লেম রিটার্ড্যান্ট কেমিক্যাল, টিরিসিআইপিপি এবং টিসিইপি থাকে। আর এগুলো প্রত্যেকটিই কার্সিনোজেনিক। যা স্নায়ুতন্ত্র এবং প্রজননের ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব ডেকে আনে।
advertisement
3/7
গবেষকরা দেখেছেন যে, পরীক্ষা করা ১০১টি গাড়ির প্রতিটির কেবিন এয়ারে অর্গ্যানোফসফেট ইস্টার ফ্লেম রিটার্ড্যান্টসের অস্তিত্ব মিলেছে। আর যাত্রিবাহী এই গাড়িগুলি থেকে এই রাসায়নিকগুলি মানুষের সংস্পর্শে আসছে। আর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তাপমাত্রার সঙ্গে কনসেন্ট্রেশনেরও যোগ রয়েছে। সিট ফোম কেবিনের বাতাসে এই উপাদানগুলির একটি উৎস।
গবেষকরা দেখেছেন যে, পরীক্ষা করা ১০১টি গাড়ির প্রতিটির কেবিন এয়ারে অর্গ্যানোফসফেট ইস্টার ফ্লেম রিটার্ড্যান্টসের অস্তিত্ব মিলেছে। আর যাত্রিবাহী এই গাড়িগুলি থেকে এই রাসায়নিকগুলি মানুষের সংস্পর্শে আসছে। আর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের তাপমাত্রার সঙ্গে কনসেন্ট্রেশনেরও যোগ রয়েছে। সিট ফোম কেবিনের বাতাসে এই উপাদানগুলির একটি উৎস।
advertisement
4/7
ফ্লেম রিটার্ড্যান্টস মূলত ব্যবহার করা হয় ইলেকট্রনিক্স, ফার্নিশিং এবং বিল্ডিং মেটেরিয়ালের ক্ষেত্রে। যাতে তা দাহ্যতার মানদণ্ড পূরণ করতে পারে। এগুলির বেশিরভাগই সেমি-ভোলাটাইল প্রকৃতির। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে নির্গত হয়। আর ফ্লেম রিটার্ড্যান্টস এবং এর রাসায়নিকগুলি আসলে তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ তাপমাত্রা বাড়লে এগুলিও বেড়ে যায়।
ফ্লেম রিটার্ড্যান্টস মূলত ব্যবহার করা হয় ইলেকট্রনিক্স, ফার্নিশিং এবং বিল্ডিং মেটেরিয়ালের ক্ষেত্রে। যাতে তা দাহ্যতার মানদণ্ড পূরণ করতে পারে। এগুলির বেশিরভাগই সেমি-ভোলাটাইল প্রকৃতির। যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে নির্গত হয়। আর ফ্লেম রিটার্ড্যান্টস এবং এর রাসায়নিকগুলি আসলে তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ তাপমাত্রা বাড়লে এগুলিও বেড়ে যায়।
advertisement
5/7
ফ্লেম রিটার্ড্যান্টে থাকে একটি সাধারণ রাসায়নিক। এর নাম হল ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)। এই রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা আর গাড়ির মধ্যে কতটা সময় কাটানো হচ্ছে, সেটা সরাসরি ভাবে সমানুপাতিক। আর ওই গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে, গাড়ির সিটের ফোমে থাকা সবথেকে ডমিন্যান্ট ফায়ার রিটার্ড্যান্ট হল ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)।
ফ্লেম রিটার্ড্যান্টে থাকে একটি সাধারণ রাসায়নিক। এর নাম হল ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)। এই রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসা আর গাড়ির মধ্যে কতটা সময় কাটানো হচ্ছে, সেটা সরাসরি ভাবে সমানুপাতিক। আর ওই গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে, গাড়ির সিটের ফোমে থাকা সবথেকে ডমিন্যান্ট ফায়ার রিটার্ড্যান্ট হল ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)।
advertisement
6/7
শুধুমাত্র ক্যানসারই নয়, টিসিআইপিপি-র সংস্পর্শে বেশি সময় ধরে থাকলে তা নিউরোটক্সিক বলে প্রমাণিত হতে পারে। এমনকী থাইরয়েডের উপরেও পড়তে পারে এর ক্ষতিকর প্রভাব।আরও একটি সম্ভাব্য কার্সিনোজেনের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। সেটা হল ট্রাই-এন-বিউটাইল ফসফেট (টিএনবিপি)।
শুধুমাত্র ক্যানসারই নয়, টিসিআইপিপি-র সংস্পর্শে বেশি সময় ধরে থাকলে তা নিউরোটক্সিক বলে প্রমাণিত হতে পারে। এমনকী থাইরয়েডের উপরেও পড়তে পারে এর ক্ষতিকর প্রভাব।আরও একটি সম্ভাব্য কার্সিনোজেনের সন্ধান পেয়েছেন গবেষকরা। সেটা হল ট্রাই-এন-বিউটাইল ফসফেট (টিএনবিপি)।
advertisement
7/7
কেবিনের ৭৩ শতাংশ ক্ষেত্রে পাওয়া যায় এই রাসায়নিক। আর গ্রীষ্মকালে তা মেলে ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রেই। এর পাশাপাশি আরও কিছু রাসায়নিক মিলেছে, যেগুলি ক্যানসারের জন্য দায়ী। এর মধ্যে অন্যতম হল ট্রাইইথাইল ফসফেট (টিইপি) এবং ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)।
কেবিনের ৭৩ শতাংশ ক্ষেত্রে পাওয়া যায় এই রাসায়নিক। আর গ্রীষ্মকালে তা মেলে ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রেই। এর পাশাপাশি আরও কিছু রাসায়নিক মিলেছে, যেগুলি ক্যানসারের জন্য দায়ী। এর মধ্যে অন্যতম হল ট্রাইইথাইল ফসফেট (টিইপি) এবং ট্রিস (১,৩- ডাইক্লোরো-২ প্রোপাইল) ফসফেট (টিডিসিআইপিপি)।
advertisement
advertisement
advertisement