Airtel Spam Report: স্প্যাম রোধী নেটওয়ার্কের কামাল, আড়াই মাসে ৮ বিলিয়ন স্প্যাম কল শনাক্ত করল এয়ারটেল, স্বস্তি গ্রাহকদের
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Airtel releases spam report: উন্নত অ্যালগরিদমের সাহায্যে AI চালিত নেটওয়ার্ক প্রতিদিন প্রায় ১ মিলিয়ন স্প্যামার শনাক্ত করেছে। কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, গত আড়াই মাসে ২৫২ মিলিয়ন গ্রাহককে স্প্যাম কল সম্পর্কে সতর্ক করা হয়। দেখা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১২ শতাংশ গ্রাহক, এই ধরণের কলের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এটা বড় সাফল্য।
দেশে প্রথম এআই চালিত স্প্যাম রোধী নেটওয়ার্ক চালু করেছে ভারতী এয়ারটেল। মাত্র আড়াই মাসেই মিলেছে ব্যাপক সাফল্য। এই ক’দিনে ৮ বিলিয়ন স্প্যাম কল এবং এবং ০.৮ বিলিয়ন স্প্যাম এসএমএস চিহ্নিত করা হয়েছে। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন ইউজাররা। উন্নত অ্যালগরিদমের সাহায্যে এআই চালিত নেটওয়ার্ক প্রতিদিন প্রায় ১ মিলিয়ন স্প্যামার শনাক্ত করেছে। কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, গত আড়াই মাসে ২৫২ মিলিয়ন গ্রাহককে স্প্যাম কল সম্পর্কে সতর্ক করা হয়। দেখা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১২ শতাংশ গ্রাহক, এই ধরণের কলের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এটা বড় সাফল্য।
advertisement
কোম্পানি দেখেছে, এয়ারটেল নেটওয়ার্কে যত কল হয় তার ৬ শতাংশ এবং যত এসএমএসের আদানপ্রদান হয় তার ২ শতাংশ স্প্যাম। আশ্চর্যের বিষয় হল, ৩৫ শতাংশ স্প্যামারই ল্যান্ডলাইন ব্যবহার করেন। সবচেয়ে বেশি স্প্যাম কল পান দিল্লির গ্রাহকরা। তালিকায় এরপর রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ এবং পশ্চিম উত্তর প্রদেশ। রাজধানী দিল্লি যেন স্প্যামারদের মুক্তাঞ্চল। কারণ স্প্যাম কল সবচেয়ে বেশি করাও হয় দিল্লি থেকে। এরপর রয়েছে মুম্বই এবং তারপর কর্ণাটক। আর সবচেয়ে বেশি স্প্যাম এসএমএস গিয়েছে গুজরাত থেকে। তারপর রয়েছে কলকাতা এবং উত্তর প্রদেশ।
advertisement
মুম্বইয়ের গ্রাহকরা সবচেয়ে বেশি স্প্যাম এসএমএস পেয়েছেন। তালিকায় এরপর রয়েছে চেন্নাই, তারপর গুজরাত। দেখা যাচ্ছে, স্প্যাম কলে সবচেয়ে বেশি টার্গেট করা হয়েছে পুরুষদের। সমস্ত স্প্যাম কলের ৭৬ শতাংশই গিয়েছে পুরুষ গ্রাহকদের কাছে। বয়সও এখানে বড় ফ্যাক্টর। ৩৬ থেকে ৬০ বছর বয়সী গ্রাহকদেরই মূলত ফাঁদে ফেলতে চেয়েছে প্রতারকরা। সমস্ত স্প্যাম কলের ৪৮ শতাংশ পেয়েছেন তাঁরাই। ২৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সী গ্রাহকরা ২৬ শতাংশ স্প্যাম কল পেয়েছেন। আর প্রবীণ নাগরিকদের কাছে ৮ শতাংশ স্প্যাম কল গিয়েছে।
advertisement
এয়ারটেলের গবেষণায় উঠে এসেছে, গ্রাহকদের কাছে সকাল ৯টা থেকে স্প্যাম কল আসতে শুরু করে। সময় যত গড়ায় এর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। দুপুর ১২টা থেকে ৩টের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্প্যাম কল পান গ্রাহকরা। তবে ছুটির দিন বা রবিবারে এই সংখ্যাটা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় রবিবারে স্প্যাম কলের সংখ্যা ৪০ শতাংশ কম থাকে। ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার ভিডাইসে ২২ শতাংশ স্প্যাম কল আসতে দেখা গিয়েছে। বিভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে এয়ারটেলের এআই চালিত স্প্যাম রোধী সিস্টেম রিয়েল টাইমে স্প্যাম কল সঠিকভাবে চিহ্নিত করেছে। এই দিক থেকে তারাই পথিকৃত। গ্রাহকের নিরাপত্তা বেড়েছে। গোপনীয়তাও রক্ষা হচ্ছে। দেশে প্রথম এআই চালিত স্প্যাম রোধী নেটওয়ার্ক চালু করেছে ভারতী এয়ারটেল।
advertisement
মাত্র আড়াই মাসেই মিলেছে ব্যাপক সাফল্য। এই ক’দিনে ৮ বিলিয়ন স্প্যাম কল এবং এবং ০.৮ বিলিয়ন স্প্যাম এসএমএস চিহ্নিত করা হয়েছে। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন ইউজাররা। উন্নত অ্যালগরিদমের সাহায্যে এআই চালিত নেটওয়ার্ক প্রতিদিন প্রায় ১ মিলিয়ন স্প্যামার শনাক্ত করেছে। কোম্পানির তরফে জানানো হয়েছে, গত আড়াই মাসে ২৫২ মিলিয়ন গ্রাহককে স্প্যাম কল সম্পর্কে সতর্ক করা হয়। দেখা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে ১২ শতাংশ গ্রাহক, এই ধরণের কলের উত্তর দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এটা বড় সাফল্য। কোম্পানি দেখেছে, এয়ারটেল নেটওয়ার্কে যত কল হয় তার ৬ শতাংশ এবং যত এসএমএসের আদানপ্রদান হয় তার ২ শতাংশ স্প্যাম। আশ্চর্যের বিষয় হল, ৩৫ শতাংশ স্প্যামারই ল্যান্ডলাইন ব্যবহার করেন।
advertisement
সবচেয়ে বেশি স্প্যাম কল পান দিল্লির গ্রাহকরা। তালিকায় এরপর রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ এবং পশ্চিম উত্তর প্রদেশ। রাজধানী দিল্লি যেন স্প্যামারদের মুক্তাঞ্চল। কারণ স্প্যাম কল সবচেয়ে বেশি করাও হয় দিল্লি থেকে। এরপর রয়েছে মুম্বই এবং তারপর কর্ণাটক। আর সবচেয়ে বেশি স্প্যাম এসএমএস গিয়েছে গুজরাত থেকে। তারপর রয়েছে কলকাতা এবং উত্তর প্রদেশ। মুম্বইয়ের গ্রাহকরা সবচেয়ে বেশি স্প্যাম এসএমএস পেয়েছেন। তালিকায় এরপর রয়েছে চেন্নাই, তারপর গুজরাত।
advertisement
দেখা যাচ্ছে, স্প্যাম কলে সবচেয়ে বেশি টার্গেট করা হয়েছে পুরুষদের। সমস্ত স্প্যাম কলের ৭৬ শতাংশই গিয়েছে পুরুষ গ্রাহকদের কাছে। বয়সও এখানে বড় ফ্যাক্টর। ৩৬ থেকে ৬০ বছর বয়সী গ্রাহকদেরই মূলত ফাঁদে ফেলতে চেয়েছে প্রতারকরা। সমস্ত স্প্যাম কলের ৪৮ শতাংশ পেয়েছেন তাঁরাই। ২৬ থেকে ৩৫ বছর বয়সী গ্রাহকরা ২৬ শতাংশ স্প্যাম কল পেয়েছেন। আর প্রবীণ নাগরিকদের কাছে ৮ শতাংশ স্প্যাম কল গিয়েছে।এয়ারটেল গবেষণায় উঠে এসেছে, গ্রাহকদের কাছে সকাল ৯টা থেকে স্প্যাম কল আসতে শুরু করে। সময় যত গড়ায় এর সংখ্যাও বাড়তে থাকে।
advertisement
দুপুর ১২টা থেকে ৩টের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্প্যাম কল পান গ্রাহকরা। তবে ছুটির দিন বা রবিবারে এই সংখ্যাটা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় রবিবারে স্প্যাম কলের সংখ্যা ৪০ শতাংশ কম থাকে। ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকার ভিডাইসে ২২ শতাংশ স্প্যাম কল আসতে দেখা গিয়েছে। বিভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে এয়ারটেলের এআই চালিত স্প্যাম রোধী সিস্টেম রিয়েল টাইমে স্প্যাম কল সঠিকভাবে চিহ্নিত করেছে। এই দিক থেকে তারাই পথিকৃত। গ্রাহকের নিরাপত্তা বেড়েছে। গোপনীয়তাও রক্ষা হচ্ছে।