AC Side Effects: দিনের অধিকাংশ সময়ে এসি-তে থাকেন? নিঃশব্দে শরীরের বাসা বাঁধছে এই ৫ রোগ! জানলে শিউরে উঠবেন

Last Updated:
AC Side Effects: অনেকেই হয়তো জানেন না যে, দীর্ঘ সময় ধরে এসি বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের হাওয়ায় থাকলে তা ত্বকের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
1/6
প্রবল গ্রীষ্মের মরশুমে এসি-র শীতল হাওয়া একমাত্র আরাম আর স্বস্তি দিতে পারে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, দীর্ঘ সময় ধরে এসি বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের হাওয়ায় থাকলে তা ত্বকের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
প্রবল গ্রীষ্মের মরশুমে এসি-র শীতল হাওয়া একমাত্র আরাম আর স্বস্তি দিতে পারে। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না যে, দীর্ঘ সময় ধরে এসি বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের হাওয়ায় থাকলে তা ত্বকের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
advertisement
2/6
কীভাবে এসি ত্বককে ক্ষতিগ্রস্ত করে, সেই বিষয়ে গত ১ এপ্রিল ফিগারিং আউট উইথ রাজ শামানি-র পডকাস্টের একটি পর্বে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ত্বক বিশেষজ্ঞ মনজোত মারওয়াহ। তিনি বলেন যে, এসি বাতাসকে শুষ্ক করে তোলে। যা ডিহাইড্রেশন এবং ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে তো বটেই! তিনি আরও বলেন যে, এসি-র শুষ্ক প্রভাবের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ এটি বাতাসে ময়েশ্চার বা আর্দ্রতা যোগ করে।
কীভাবে এসি ত্বককে ক্ষতিগ্রস্ত করে, সেই বিষয়ে গত ১ এপ্রিল ফিগারিং আউট উইথ রাজ শামানি-র পডকাস্টের একটি পর্বে ব্যাখ্যা দিয়েছেন ত্বক বিশেষজ্ঞ মনজোত মারওয়াহ। তিনি বলেন যে, এসি বাতাসকে শুষ্ক করে তোলে। যা ডিহাইড্রেশন এবং ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে তো বটেই! তিনি আরও বলেন যে, এসি-র শুষ্ক প্রভাবের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ এটি বাতাসে ময়েশ্চার বা আর্দ্রতা যোগ করে।
advertisement
3/6
ব্যবহারকারীর ত্বকের উপর এসি-র প্রভাব: মনজোত বলেন যে, এসি শুষ্ক পরিবেশ তৈরি করতে পারে। সেই কারণে এসি চালালে একটি হিউমিডিফায়ার চালিয়ে রাখা উচিত। কারণ ব্যবহারকারীদের ত্বকে দুটি উপাদান রয়েছে - প্রথমটি হল, জলের ভারসাম্য বা ওয়াটার ব্যালেন্স এবং অন্যটি হল অয়েল ব্যালেন্স। যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক বা অয়েলি স্কিন, তাঁদের অয়েল ব্যালেন্স বেশি।
ব্যবহারকারীর ত্বকের উপর এসি-র প্রভাব: মনজোত বলেন যে, এসি শুষ্ক পরিবেশ তৈরি করতে পারে। সেই কারণে এসি চালালে একটি হিউমিডিফায়ার চালিয়ে রাখা উচিত। কারণ ব্যবহারকারীদের ত্বকে দুটি উপাদান রয়েছে - প্রথমটি হল, জলের ভারসাম্য বা ওয়াটার ব্যালেন্স এবং অন্যটি হল অয়েল ব্যালেন্স। যাঁদের তৈলাক্ত ত্বক বা অয়েলি স্কিন, তাঁদের অয়েল ব্যালেন্স বেশি।
advertisement
4/6
অন্যদিকে শুষ্ক ত্বক বা ড্রাই স্কিন থাকা মানুষদের অয়েল ব্যালেন্স কম হয়। ওয়াটার ব্যালেন্স বিষয়টি আবার অনেকাংশে অয়েল ব্যালেন্সের উপর নির্ভরশীল। সেই কারণে যাঁদের অয়েলি স্কিন, তাঁদের ওয়াটার ব্যালেন্স কম থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এটা ত্বককে ডিহাইড্রেটেড করে দেবে। আর যখন কেউ এসি-তে থাকেন, তখন ত্বকের ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
অন্যদিকে শুষ্ক ত্বক বা ড্রাই স্কিন থাকা মানুষদের অয়েল ব্যালেন্স কম হয়। ওয়াটার ব্যালেন্স বিষয়টি আবার অনেকাংশে অয়েল ব্যালেন্সের উপর নির্ভরশীল। সেই কারণে যাঁদের অয়েলি স্কিন, তাঁদের ওয়াটার ব্যালেন্স কম থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এটা ত্বককে ডিহাইড্রেটেড করে দেবে। আর যখন কেউ এসি-তে থাকেন, তখন ত্বকের ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
advertisement
5/6
এসি ব্যবহারকারীদের জন্য ত্বকের সুরক্ষা সংক্রান্ত কিছু টিপস: এসি-র ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে ওয়াকিবহাল অনেকেই। তাই ত্বককে সুরক্ষিত রাখার জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। অর্থাৎ এয়ার কন্ডিশনারের হাওয়ায় থাকলেও সুস্থ এবং জেল্লাদার ত্বক ধরে রাখা সম্ভব। কিন্তু কীভাবে? সেটাই ব্যাখ্যা করলেন মনজোত।
এসি ব্যবহারকারীদের জন্য ত্বকের সুরক্ষা সংক্রান্ত কিছু টিপস: এসি-র ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে ওয়াকিবহাল অনেকেই। তাই ত্বককে সুরক্ষিত রাখার জন্য কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। অর্থাৎ এয়ার কন্ডিশনারের হাওয়ায় থাকলেও সুস্থ এবং জেল্লাদার ত্বক ধরে রাখা সম্ভব। কিন্তু কীভাবে? সেটাই ব্যাখ্যা করলেন মনজোত।
advertisement
6/6
তিনি বলেন যে, দীর্ঘক্ষণ এসি-তে থাকা উচিত নয়। কিন্তু উপায় না থাকলে কিছু করার নেই। অর্থাৎ একান্তই দীর্ঘ সময় ধরে এসি-তে থাকার প্রয়োজন হলে নিজের সঙ্গে ভাল মানের ময়েশ্চারাইজার রাখতে হবে। আর সময়ে সময়ে তা ব্যবহার করতে হবে। এর পাশাপাশি এসি থেকে বাইরে বেরোতে হবে। সান প্রোটেকশন ব্যবহার করে কিছুটা সময় বাইরে কাটানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে ত্বকের ভারসাম্য বজায় থাকে।
তিনি বলেন যে, দীর্ঘক্ষণ এসি-তে থাকা উচিত নয়। কিন্তু উপায় না থাকলে কিছু করার নেই। অর্থাৎ একান্তই দীর্ঘ সময় ধরে এসি-তে থাকার প্রয়োজন হলে নিজের সঙ্গে ভাল মানের ময়েশ্চারাইজার রাখতে হবে। আর সময়ে সময়ে তা ব্যবহার করতে হবে। এর পাশাপাশি এসি থেকে বাইরে বেরোতে হবে। সান প্রোটেকশন ব্যবহার করে কিছুটা সময় বাইরে কাটানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে ত্বকের ভারসাম্য বজায় থাকে।
advertisement
advertisement
advertisement