'র‍্যাবডোমায়োলিসিস'! নামের মতোই ভয়ঙ্কর রোগ, আক্রান্ত হন ভারতের তারকা ক্রিকেটার তিলক বর্মা! জীবন, কেরিয়ার শেষ হয়ে যেত...

Last Updated:
প্রায় পক্ষাঘাতের দশা হয়েছিল, হাত নাড়াতেও পারতেন না। হাঁটাচলা করা থেকে শরীর নাড়ানো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথা হচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেটার তিলক বর্মার।
1/6
তিলক ভার্মা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভালো খেলেছিলেন, তবে এখনও পর্যন্ত তার বেশি ব্যাট করার সুযোগ মেলেনি। একই অবস্থা হার্দিক পান্ডিয়া এবং অক্ষর প্যাটেলের ক্ষেত্রেও। যদিও তাদের দলে জায়গা পাওয়া নিয়ে কোনও সংশয় নেই।
প্রায় পক্ষাঘাতের দশা হয়েছিল, হাত নাড়াতেও পারতেন না। হাঁটাচলা করা থেকে শরীর নাড়ানো প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল। কথা হচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেটার তিলক বর্মার।
advertisement
2/6
ইউরিক অ্যাসিড joints (জোড়) এর মধ্যে ক্রিস্টাল আকারে জমা হতে থাকে৷
একটা সময়ে শরীরের প্রতিটি অঙ্গের পেশি অচল হয়ে পড়েছিল।এশিয়া কাপে তার কাঁধে ভর করেই কাপ জিতেছে ভারত। সেই এশিয়া কাপের নায়ক তিলক বর্মা জানালেন প্রথমবার আইপিএল খেলার সময় থেকেই লক্ষণগুলি ফুটে উঠতে থাকে।
advertisement
3/6
জয়েন্টের ব্যথা এবং প্রদাহ কমায়-- কালোজিরে প্রদাহ কমায়। যাঁরা দীর্ঘস্থায়ী জয়েন্টের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসে ভুগছেন, তাঁদের জন্য কালোজিরে খুব উপকারি। কালোজিরেয় থাকা প্রদাহ-বিরোধী যৌগ জয়েন্টের ফোলাভাব এবং অস্বস্তি কমায়, যা ধীরে ধীরে ব্যথানাশক বা প্রদাহ-বিরোধী ওষুধের উপর নির্ভরতা কমায়।
তিনি জানান, শুরুতে মনে হয়েছিল, পেশির ক্লান্তির কারণে হচ্ছে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগের নাম'র‍্যাবডোমায়োলিসিস'।
advertisement
4/6
 কাদের এই রোগ হয়<br />'র&#x200d;্যাবডোমায়োলিসিস' পেশির একটি বিরল অসুখ। এই সময় পেশির কোষগুলি একে একে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পেশি থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে রক্তে মিশে যায়। সাধারণত পেশি থেকে মায়োগ্লোবিন বেরিয়ে রক্তে মিশতে থাকে যা হার্ট এবং কিডনির জটিল রোগের কারণ হয়ে ওঠে।
কাদের এই রোগ হয়'র&#x200d;্যাবডোমায়োলিসিস' পেশির একটি বিরল অসুখ। এই সময় পেশির কোষগুলি একে একে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পেশি থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে রক্তে মিশে যায়। সাধারণত পেশি থেকে মায়োগ্লোবিন বেরিয়ে রক্তে মিশতে থাকে যা হার্ট এবং কিডনির জটিল রোগের কারণ হয়ে ওঠে।
advertisement
5/6
কোন ব্যায়াম এড়িয়ে চলবেন যদি ব্যথা থাকে? যদি আপনি ব্যথায় ভুগেন, তবে জাম্পিং বা ভারী ওয়েট তোলা এড়িয়ে চলুন। বরং নিজের ফিটনেস অনুযায়ী ব্যায়াম বেছে নিন এবং নতুন রুটিন শুরু করার আগে একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
যখন রোগীর শরীরের পেশির কোষ নষ্ট হতে শুরু করে তখন এমন পর্যায় এসে উপস্থিত হয় যেখানে রোগীর শরীরের বিভিন্ন অসাড় হয়ে পড়ে। এই সময় হাত পা নাড়ানো প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে।
advertisement
6/6
মানবদেহে হিপ জয়েন্ট একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল, যা শরীরের উপর ও নিচের অংশের চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয়। কিন্তু বসে থাকার প্রবণতা ও দৈহিক গতিবিধির অভাবে হিপ জয়েন্ট শক্ত হয়ে যায় এবং নমনীয়তা হারায়। এমনকি খেলোয়াড়রাও এই সমস্যার শিকার হন।
মূলত, কোনও দুর্ঘটনার কারণে বা পড়ে গিয়ে হাত-পা ভেঙেছে এমন লোকজনের র&#x200d;্যাবডোমায়োলিসিসি হতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement