তামিল অভিনেত্রী রাধিকার জামাই একজন ক্রিকেটার, ইংল্যান্ডে পড়াশোনা করছেন আর খেলছেন IPL-ও, জানেন কি সেই ক্রিকেটারের পরিচয়?

Last Updated:
Radhika Sarathkumar | অনেকেই হয়তো জানেন না যে, রাধিকার কন্যা রায়ানে হার্ডির স্বামী একজন ক্রিকেটার। আর তাঁর নাম হল অভিমন্যু মিঠুন। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়।
1/6
আশি আর নব্বইয়ের দশকে তামিল সিনেমার জগতে প্রথম সারির অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন রাধিকা। ১৯৮৫ সালে প্রতাপ পোথানের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। অবশ্য এক বছরের মধ্যেই ভেঙেছিল তাঁদের সেই সুখের সংসার।
আশি আর নব্বইয়ের দশকে তামিল সিনেমার জগতে প্রথম সারির অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন রাধিকা। ১৯৮৫ সালে প্রতাপ পোথানের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তিনি। অবশ্য এক বছরের মধ্যেই ভেঙেছিল তাঁদের সেই সুখের সংসার।
advertisement
2/6
এরপর ১৯৯০ সালে রিচার্ড হার্ডি নামে এক বিদেশি ব্যক্তিতে বিয়ে করেছিলেন রাধিকা। তাঁদের এক কন্যাসন্তান জন্মায়। যাঁর নাম রায়ানে হার্ডি। যদিও রিচার্ডের সঙ্গেও টেকেনি অভিনেত্রীর সংসার। এরপর তৃতীয়বারের জন্য অভিনেতা শরৎকুমারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন রাধিকা। বিয়ের আগে থেকেই এই জুটির বেশ বন্ধুত্ব ছিল। এমনকী ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘নাম্মা আন্নাচি’ এবং ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সূর্যবংশম’ নামে দুটি ছবিতে জুটি বেঁধে কাজও করেছিলেন রাধিকা আর শরৎকুমার। এই তারকা-দম্পতির রাহুল নামে এক পুত্রসন্তানও রয়েছে।
এরপর ১৯৯০ সালে রিচার্ড হার্ডি নামে এক বিদেশি ব্যক্তিতে বিয়ে করেছিলেন রাধিকা। তাঁদের এক কন্যাসন্তান জন্মায়। যাঁর নাম রায়ানে হার্ডি। যদিও রিচার্ডের সঙ্গেও টেকেনি অভিনেত্রীর সংসার। এরপর তৃতীয়বারের জন্য অভিনেতা শরৎকুমারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন রাধিকা। বিয়ের আগে থেকেই এই জুটির বেশ বন্ধুত্ব ছিল। এমনকী ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘নাম্মা আন্নাচি’ এবং ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘সূর্যবংশম’ নামে দুটি ছবিতে জুটি বেঁধে কাজও করেছিলেন রাধিকা আর শরৎকুমার। এই তারকা-দম্পতির রাহুল নামে এক পুত্রসন্তানও রয়েছে।
advertisement
3/6
তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, রাধিকার কন্যা রায়ানে হার্ডির স্বামী একজন ক্রিকেটার। আর তাঁর নাম হল অভিমন্যু মিঠুন। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। এই বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন ক্রিকেট এবং রাজনৈতিক দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বরা। রায়ানে আর অভিমন্যুর রয়েছে দুই সন্তান - এক পুত্র তারক এবং এক কন্যা রাধ্যা।
তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, রাধিকার কন্যা রায়ানে হার্ডির স্বামী একজন ক্রিকেটার। আর তাঁর নাম হল অভিমন্যু মিঠুন। ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। এই বিয়েতে উপস্থিত হয়েছিলেন ক্রিকেট এবং রাজনৈতিক দুনিয়ার নামীদামি ব্যক্তিত্বরা। রায়ানে আর অভিমন্যুর রয়েছে দুই সন্তান - এক পুত্র তারক এবং এক কন্যা রাধ্যা।
advertisement
4/6
অভিনেত্রী রাধিকার জামাই অভিমন্যু মিথুন ভারতীয় ক্রিকেট দলে খেলেছেন। এখানেই শেষ নয়, আইপিএল সিরিজে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন অভিমন্যু। এদিকে ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ লিডস থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেছেন রায়ানে। শুধু তা-ই নয়, Radan TV-র ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদেও কাজ করেছেন তিনি। আবার অন্যদিকে ২০১০ সালে ভারতীয় দলের হয়ে খেলেছেন অভিমন্যু মিঠুন।
অভিনেত্রী রাধিকার জামাই অভিমন্যু মিথুন ভারতীয় ক্রিকেট দলে খেলেছেন। এখানেই শেষ নয়, আইপিএল সিরিজে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন অভিমন্যু। এদিকে ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ লিডস থেকে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেছেন রায়ানে। শুধু তা-ই নয়, Radan TV-র ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদেও কাজ করেছেন তিনি। আবার অন্যদিকে ২০১০ সালে ভারতীয় দলের হয়ে খেলেছেন অভিমন্যু মিঠুন।
advertisement
5/6
২০০৯ সালে রঞ্জি ট্রফির কারণেই মূলত ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়েছিলেন অভিমন্যু। কর্নাটকের হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে খেলেছেন তিনি। প্রথম ম্যাচেই আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন। নিয়েছিলেন ১১টি উইকেট। এমনকী, করেছিলেন হ্যাটট্রিকও। ভারতীয় দলের হয়ে ৫টি টেস্ট ম্যাচ এবং ৬টি ওডিআই খেলেছেন অভিমন্যু মিঠুন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত আইপিএল সিরিজে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। ২০২১ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন অভিমন্যু।
২০০৯ সালে রঞ্জি ট্রফির কারণেই মূলত ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়েছিলেন অভিমন্যু। কর্নাটকের হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে খেলেছেন তিনি। প্রথম ম্যাচেই আলাদা ভাবে নজর কেড়েছিলেন। নিয়েছিলেন ১১টি উইকেট। এমনকী, করেছিলেন হ্যাটট্রিকও। ভারতীয় দলের হয়ে ৫টি টেস্ট ম্যাচ এবং ৬টি ওডিআই খেলেছেন অভিমন্যু মিঠুন। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত আইপিএল সিরিজে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। ২০২১ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন অভিমন্যু।
advertisement
6/6
সর্বোপরি বলা যেতে পারে যে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেভাবে নিজের দক্ষতার ছাপ রাখতে পারেননি ঠিকই। কিন্তু ডোমেস্টিক ক্রিকেট সার্কিটে অভিমন্যু মিঠুনের নামটাই যথেষ্ট ছিল। আসলে তিনি এমন একজন বোলার, যাঁর তিনটি ফরম্যাটেই রয়েছে হ্যাটট্রিকের অবদান।
সর্বোপরি বলা যেতে পারে যে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেভাবে নিজের দক্ষতার ছাপ রাখতে পারেননি ঠিকই। কিন্তু ডোমেস্টিক ক্রিকেট সার্কিটে অভিমন্যু মিঠুনের নামটাই যথেষ্ট ছিল। আসলে তিনি এমন একজন বোলার, যাঁর তিনটি ফরম্যাটেই রয়েছে হ্যাটট্রিকের অবদান।
advertisement
advertisement
advertisement